চোট পাওয়া দি ব্রুইনকে (বাঁ দিকে) সান্ত্বনা গার্দিয়লের। ছবি: রয়টার্স।
গত বছর ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ম্যাঞ্চেস্টার সিটি এবং ইন্টার মিলান। সে বার জিতেছিল সিটি। কিন্তু বুধবার রাতে লিগ পর্বের ম্যাচে জিততে পারল না তারা। গোল পেলেন না আর্লিং হালান্ড। তার উপর চিন্তা বাড়ল কেভিন দি ব্রুইনের চোট। অন্য ম্যাচে জিতেছে প্যারিস সঁ জরমঁ, ডর্টমুন্ড।
প্রথমার্ধে দৌড়তে গিয়ে বেশ অস্বস্তিতে লাগছিল দি ব্রুইনকে। মাঠেই তাঁর চিকিৎসা করা হয়। তাতেও সুবিধা হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধে আর তাঁকে নামাননি পেপ গুয়ার্দিওলা। নামেন ইলখাই গুন্ডোয়ান। ম্যাচের পর গুয়ার্দিওলা জানিয়েছেন, দি ব্রুইনের চোটের ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানেন না। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেননি। পরের সপ্তাহে আর্সেনালের বিরুদ্ধে খেলতে নামবে সিটি। তার আগে গুয়ার্দিওলার চিন্তা যে বাড়ল তাতে সন্দেহ নেই।
তবে দলের সুযোগ নষ্ট তাঁর চিন্তা আরও বাড়াবে। হালান্ড প্রথমার্ধে বেশ কিছু সুযোগ নষ্ট করেন। যে কোনও ইউরোপীয় ক্লাবের হয়ে দ্রুততম ১০০ গোল করার সুযোগ ছিল তাঁর কাছে। তবে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। দ্বিতীয়ার্ধে সুযোগ নষ্ট করেন গুন্ডোয়ানও। সিটিও গোল খেতে খেতে বেঁচে গিয়েছে বেশ কয়েক বার।
পিএসজি জিতেছে বিপক্ষ গোলকিপারের ভুলে। জিরোনার বিরুদ্ধে ম্যাচ ছিল ফরাসি দলটির। শেষ দিকে নুনো মেন্দেসের একটি ক্রস ধরতে গিয়ে ফস্কান জিরোনা গোলকিপার পাওলো গাজ্জানিগা। বল তাঁর পায়ের তলা দিয়ে গোলে ঢুকে যায়।
ডর্টমুন্ড ৩-০ হারিয়েছে ক্লাব ব্রুজেকে। জোড়া গোল করেন জেমি বাইনো-গিফটেন্স। একটি গোল সেরহু গুইরাসির। সেল্টিক ৫-১ গোলে হারিয়েছে স্লোভান ব্রাতিস্লাভাকে। স্পার্টা প্রাহা ৩-০ গোলে হারিয়েছে আরবি সাল্জবুর্গকে।