(বাঁ দিক থেকে) কেকেআর কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত, অধিনায়ক শ্রেয়স আয়ার ও মেন্টর গৌতম গম্ভীর। ছবি: এক্স।
আইপিএলের ১০টি দলের মধ্যে চারটি দলের কোনও ক্রিকেটার নেই এ বারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কলকাতা নাইট রাইডার্স। রিঙ্কু সিংহ, শ্রেয়স আয়ারদের বাদ দেওয়া হয়েছে। শুধুমাত্র মুম্বই ইন্ডিয়ান্সেরই চার জন ক্রিকেটার বিশ্বকাপের দলে জায়গা পেয়েছেন। কোন দলের ক’জন রয়েছেন বিশ্বকাপের ১৫ জনের দলে?
বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের যে দল ঘোষণা করা হয়েছে তাতে সব থেকে বেশি ক্রিকেটার মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। অধিনায়ক রোহিত শর্মা ও সহ-অধিনায়ক হার্দিক পাণ্ড্য দু’জনেই মুম্বইয়ের। রয়েছেন সূর্যকুমার যাদব ও যশপ্রীত বুমরা। রাজস্থান রয়্যালস ও দিল্লি ক্যাপিটালস থেকে তিন জন করে ক্রিকেটার সুযোগ পেয়েছেন। রাজস্থানের তিন ক্রিকেটার হলেন— যশস্বী জয়সওয়াল, সঞ্জু স্যামসন ও যুজবেন্দ্র চহাল। দিল্লির তিন জন হলেন— ঋষভ পন্থ, কুলদীপ যাদব ও অক্ষর পটেল।
চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর দু’জন করে ক্রিকেটার ভারতের বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পেয়েছেন। চেন্নাইয়ের রবীন্দ্র জাডেজা ও শিবম দুবে এবং বেঙ্গালুরুর বিরাট কোহলি ও মহম্মদ সিরাজ রয়েছেন ১৫ জনের তালিকায়। পঞ্জাব কিংসের আরশদীপ সিংহও রয়েছেন বিশ্বকাপের দলে।
আইপিএলে যে চারটি দলের কোনও ক্রিকেটার ভারতের বিশ্বকাপের দলে নেই তাদের মধ্যে কেকেআর ছাড়া বাকিরা হল গুজরাত টাইটান্স, লখনউ সুপার জায়ান্টস ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। চলতি আইপিএলে কেকেআর ও হায়দরাবাদ দাপট দেখাচ্ছে। কিন্তু তার পরেও তাদের ব্রাত্য রাখা হয়েছে।
বিশ্বকাপের ১৫ জনের দলের বাইরে চার জন ক্রিকেটারকে রিজার্ভ হিসাবে রাখা হয়েছে। তাঁরা হলেন— কেকেআরের রিঙ্কু সিংহ, গুজরাতের শুভমন গিল, দিল্লির খলিল আহমেদ ও রাজস্থানের আবেশ খান। কিন্তু তাঁরা মূল দলে নেই। কোনও ক্রিকেটার চোট পেলে তবেই বিশ্বকাপের মূল দলে সুযোগ পাবেন তাঁরা।