স্থানীয়দের কাছে ‘বিকিনি কৃষক’ নামেই পরিচিত। ছবি- ইনস্টাগ্রাম
সকাল থেকে মাঠে ঘাটে কাজ করা থেকে ঘোড়ার আস্তাবল পরিষ্কার সবই করেন তিনি। যা যা করেন তার সবটাই ভিডিয়ো করে পোস্ট করেন সমাজমাধ্যমে। এই ভাবেই সকলের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছেন তিনি। স্থানীয়দের কাছে ‘বিকিনি কৃষক’ নামে পরিচিত হলেও তরুণীর পোশাক এবং স্বভাব দুই নিয়েই কথাও শুনতে হয়।
চাষবাস, আস্তাবল পরিষ্কার করা বা মাঠে ঘাটে কাজ করলে যে কেতাদুরস্থ পোশাক পরা উচিত নয়, তা বার বার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন নীতি পুলিশরা। কেউ বলেন,“ঘোড়ার আস্তাবল পরিষ্কার করে চাঁদে হাত দেওয়ার শখ হয়েছে।” আবার কারও মতে, “এই পোশাকে এমন কাজ করার দরকার কী?”
কোনও কিছুর তোয়াক্কা না করে চলা ওই তরুণী মন্তব্যকারীদের জবাবে জানান, “মেয়েদের যা সুবিধা তা-ই করা উচিত। কাজের সুবিধার্থে যা পরতে সুবিধা হয় আমি তাই পরব। কারও চোখ রাঙানির ভয়ে নিজের পছন্দ-অপছন্দকে জলাঞ্জলি দিতে পারব না।”