প্রতীকী ছবি।
এক ঘণ্টা বেশি ঘুমনোর মতো আনন্দের আর কী বা হতে পারে? কিন্তু ব্যস্ততার কারণে অধিকাংশেই তা পারে না। বরং উল্টে প্রয়োজনের চেয়েও কম ঘুমিয়ে দিন কাটে। রোজের আট ঘণ্টার জায়গায় তা নেমে আসে পাঁচ-ছ’ঘণ্টায়। টানা এমন চলতে থাকলে ক্লান্তি তো আসেই, সঙ্গে আরও সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কী সমস্যা হলে বুঝবেন যে ঘুম কম হচ্ছে?
১) সব সময়ে বিরক্ত লাগে? সহকর্মী থেকে সন্তান, কেউ কিছু বললেই রাগ হয়? এ কিন্তু একেবারেই কম ঘুম হওয়ার লক্ষণ। টানা কয়েকটি দিন নিয়ম করে আট ঘণ্টা ঘুম হলে কমে যাবে সমস্যা।
২) অনেক কাজের চাপ। তাই ঘুম হয় না। এ দিকে কাজও শেষ হয় না। এমন কিন্তু অনেকেরই হয়। ঘুম কম হলে কাজের গতি কমে যায়। ফলে দ্রুত কাজ সারতে গেলে ঘুমোতেও হবে নিয়ম করে।
৩) কথা বলতে বলতেই ঢুলে পড়েন অনেক সময়ে? এর মানেও কিন্তু ঘুমের সময় বাড়ানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে শরীর।
৪) বারবার সকলকে জোরে কথা বলতে বলেন? কানে কম শুনছেন? ঘুম কম হলে এমনও হয়।
৫) তিরিশেই এখন অনেকের মুখে বলিরেখা পড়তে দেখবেন। তাও আসলে অনিয়মের লক্ষণ। ঘুমের সময় কমিয়ে ফেলেছেন এখন অনেকেই নিজেদের কাজের চাপে। তার জেরেই তাড়াতাড়ি বয়সের ছাপ পড়ে ত্বকে।