Daily life

পরিকল্পনা মতো সকালে উঠে কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে কি, তবে কী করা যায়

নিয়ম বানাতে হবে মানার মতো করে। তার জন্য কী করতে হবে? অন্যেরটা দেখে নিয়ম বানানো আর নয়।

Advertisement
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৩ এপ্রিল ২০২১ ১৯:৩৮
প্রথমে দৌড়নো, তার পরে যোগ অভ্যাস, খানিকটা রান্না, কিছুটা লেখাপড়া।

প্রথমে দৌড়নো, তার পরে যোগ অভ্যাস, খানিকটা রান্না, কিছুটা লেখাপড়া। ছবি: সংগৃহীত

স্বাস্থ্যরক্ষার খাতিরে সকালে উঠে অনেক কাজ করে ফেলার পরিকল্পনা থাকে। প্রথমে দৌড়নো, তার পরে যোগ অভ্যাস, খানিকটা রান্না, কিছুটা লেখাপড়া। এক-দু’দিন হলেও, সেই পরিকল্পনা মতো নিয়ম করে হয়তো কাজগুলি করে ওঠা হয় না টানা বেশি দিন। কখনও কখনও সময় মেনে ঘুম থেকে ওঠাই হয় না। তবে কী করা যায় যাতে, যে নিয়ম বানাচ্ছেন, তা মেনে চলা সম্ভব হয়। রোজ।

তার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন যা, তা হল নিয়ম বানাতে হবে মানার মতো করে। তার জন্য কী করতে হবে? অন্যেরটা দেখে নিয়ম বানানো আর নয়। নিজের মতো করে বানাতে হবে নিয়ম।

Advertisement

সকালে ওঠা

সকলেই বলেন ভোর ভোর ওঠা জরুরি। কিন্তু তার জন্য সময়ে ঘুমোতেও হবে। নিজের কাজের সময় দেখে নিয়ে তবে সকালে ওঠার সময়টা ঠিক করা ভাল। যাতে এমন না হয় যে, এক দিন ৫টায় উঠেই বাকি সব দিন কেটে গেল সেই ক্লান্তি কাটাতে। যদি রাত পর্যন্ত কাজ করতে হয়, তবে সে কথা মাথায় রেখে ঘুম থেকে ওঠার অল্যার্ম দেওয়াই ভাল।

মানসিক চাপ

নিয়ম মেনে কাজ করার পরিকল্পনা যেন মানসিক চাপ না সৃষ্টি করে। যাতে তা না হয়, তার জন্য আগে নিজের মনকে প্রস্তুত করতে হবে। মানসিক চাপ না বাড়িয়ে যতটুকু সম্ভব ততটা করা হোক শুরুতে।

নেতিবাচক ভাবনা

সকালে উঠে ব্যায়াম করতে ভাল লাগবে না। বা রান্নাবান্না সারতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যাবেন। এমন ভাবনা না আসাই ভাল। যদি কোনও কাজ করা হবে বলে ঠিক হয়, তবে সে বিষয়ে নেতিবাচক ধারণা রেখে লাভ নেই। করতেই হবে বলে কিছু হয় না। নিজের সুবিধা হবে বলেই কাজের পরিকল্পনা করা।

এ কটা কথা মাথায় রাখা গেলে নিয়ম মেনে চলতে অসুবিধা কম হবে।

আরও পড়ুন
Advertisement