বাংলায় এক বিজয়ার দিন থেকে পরের বোধনের অপেক্ষা শুরু হয়ে যায়। ফাইল চিত্র
উমা এসে গিয়েছেন বাঙালির মনে, ঘরে, মণ্ডপে। তবে বাঙালির কাছে পুজোর শেষ মানে পরের বছরের পুজো শুরু। মনে মনে তো বটেই পুজো উদ্যোক্তাদের কাছেও এক বিজয়ার দিন থেকে পরের বোধনের প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। নতুন বছরের ক্যালেন্ডার হাতে এলেই দেখতে মনে চায়, কবে আসবেন উমা। কোন কোন বার ছুটি? কোথায় বেড়াতে যাওয়া যায় তার পরিকল্পনা।
২০২২-এর বোধনের দিনেই জেনে নেওয়া যাক ২০২৩ সালের নির্ঘণ্ট। আগামী বছর মহালয়া শনিবার। তারিখ ১৪ অক্টোবর। মানে পরের দিনটাও ছুটি পাওয়া যাবে। তবে পুজোর মধ্যেই আবার শনি-রবি পড়ে গিয়েছে। তবে এ বারের মতো ২ অক্টোবর গান্ধী জয়ন্তীর ছুটি নষ্ট হবে না। আবহাওয়া ঠিকঠাক থাকলে পুজোয় একটু শীত শীত ভাবও থাকতে পারে। কারণ, পুজো শুরু হচ্ছে অক্টোবরের তৃতীয় সপ্তাহে।
এই বছর যেমন মহালয়া থেকেই কলকাতা-সহ রাজ্যের অনেক জায়গায় পুজোর আবহে এসে যায় আশা করাই যায় যে আগামী বারেও তাই হবে। তবে পঞ্চমী ১৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার। বোধন ২০ অক্টোবর শুক্রবার। সপ্তমী ও অষ্টমী পড়েছে শনি ও রবিবারে। আর দশমী ২৪ অক্টোবর মঙ্গলবার।
দুর্গাপুজো হয়ে গেলেই তো আর পুজো মিটে যায় না। আগামী বার লক্ষ্মীপুজো শনিবার, ২৮ অক্টোবর। কালীপুজো আবার রবিবার। ১২ নভেম্বর। ভাইফোঁটা মঙ্গলে।