Friendship Story

১০০ বছর বয়সেও অটুট যোগাযোগ! প্রেম নয়, শুধুই বন্ধুত্ব, দাবি জিওফ ও সেলেস্টার

১৯৩০ সালে এক প্রজেক্টের সূত্রে আলাপ হয় তাঁদের। তার পরেই চিঠি লেখা শুরু করেন জিওফ ও সেলেস্টা! তার পর কি আর দেখা হল?

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
টেক্সাস (আমেরিকা) শেষ আপডেট: ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ ১৪:১১
১৯৩০ সালের পর ঘটনাচক্রে এক বারই মুখোমুখি দেখা হয় দু'জনের, সালটা ২০০২।

১৯৩০ সালের পর ঘটনাচক্রে এক বারই মুখোমুখি দেখা হয় দু'জনের, সালটা ২০০২। ছবি: সংগৃহীত।

ইমেল, হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের যুগে হাতে লেখা চিঠির কদর কমেছে। তবে কারও উদ্দেশে চিঠি লেখা কিংবা প্রত্যাশিত চিঠির প্রতীক্ষায় থাকার আলাদাই মজা! তার স্বাদ আজকের তরুণ প্রজন্ম পায়নি। তবে এই যুগেও পরস্পরকে চিঠি লেখেন ইংল্যান্ডের শতায়ু জিওফ ব্যাঙ্কস ও আমেরিকা নিবাসী প্রায় সমবয়সি সেলেস্টা বাইর্ন। ১৯৩০ সালে এক প্রজেক্টের সূত্রে আলাপ হয় তাঁদের। তার পরেই একে অপরকে চিঠি লেখা শুরু করেন জিওফ ও সেলেস্টা! তখন তাঁদের বয়স ছিল কুড়ির কোঠায়। চুরাশি বছর পরেও অটুট তাঁদের চিঠির সম্পর্ক। এখনও চলছে পত্রালাপ।

যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তাঁরা পরস্পরকে ভিডিয়ো কলও কররেন, মেলও করেন। তবে ঠিঠি লেখার অভ্যাস ছাড়তে পারেনি তাঁরা।

Advertisement
চিঠির পাশাপাশি এখন ভিডিয়ো কলেও চলে তাঁদের যোঘাযোগ।

চিঠির পাশাপাশি এখন ভিডিয়ো কলেও চলে তাঁদের যোঘাযোগ। ছবি: সংগৃহীত।

স‌ংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জিওফ বলেন, ‘‘সেলেস্টা খুব ভাল মানুষ, ওর সঙ্গে কথা বলতে আমার বেশ লাগে। আমরা একে অপরের সঙ্গে জীবনের নানা কাহিনি ভাগ করে নিই।’’ কখনও কি একে অপরের প্রেমে পড়েছেন? জবাবে জিওফ বলেন, ‘‘না! আমরা খুব ভাল বন্ধু!’’

১৯৩০ সালের পর ঘটনাচক্রে এক বারই মুখোমুখি দেখা হয় দু'জনের। জিওফ ও সেলেস্টা দু'জনে খুব ভাল বন্ধু! তবে এই সম্পর্ককে কোনও ‘বিশেষ’ নাম দিতে রাজি নন দু'জনের কেউই।

আরও পড়ুন
Advertisement