প্রতীকী ছবি।
কোনও জিনিসই ফেলা যায় না। তা সে কলার খোসাই হোক না কেন!
না না, কাউকে পা পিছলে রাস্তায় ফেলে দেওয়ার কথা হচ্ছে না এখানে। সে গুণ যে যথেষ্ট আছে, তা কারও অজানা নয়।
তবে এই ফলের খোসার গুণ আরও আছে। বিশেষ করে রূপ ধরে রাখার ক্ষেত্রে।
কেমন সে গুণ?
ত্বকের যত্ন
চোখমুখে কালো ছোপ থাকলে যত্ন নেবে কলার খোসা। ছোট ছোট করে কেটে নেওয়া যায় খোসা। তার পরে মুখে এবং গলায় ভাল ভাবে ঘষে নেওয়া যায় সেই খোসা। মুখ ধুয়ে ফেলার আগে মিনিট কুড়ি সে ভাবেই রাখা থাক। তা হলেই ত্বকের তেলতেলে ভাব চলে যাবে। পরপর কয়েক দিন এভাবে কলার খোসা ব্যবহার করলে চোখের তলার কালিও উধাও হবে।
দাঁতের যত্ন
ব্যাকটিরিয়ার সঙ্গে লড়াইয়ের ক্ষমতা রয়েছে কলার খোসার। দাঁতে সমস্যা হলে তাই কাজে লাগে এই বস্তু। মাড়ি কিংবা দাঁতে দাগ-ছোপ থাকলে দিন কয়েক ভাল ভাবে ঘষা যায় কলার খোসা। সপ্তাহ খানেকের মধ্যে ঝকঝকে সাদা দেখাবে দাঁত।
ঠোঁটের যত্ন
ঠোঁটের ক্ষেত্রেও যত্নে ত্রুটি রাখে না কলার খোসা। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই বস্তু ভাল ভাবে ঠোঁটে ঘষে নিলে আর্দ্রতা বাড়ে ঠোঁটের। লিপ বাম লাগালে যেমন চকচক করে ঠোঁট, খানিক তেমন হয় এ ক্ষেত্রেও।