ছবি-- সংগৃহীত
ক্ল্যারিফায়েড বাটার অর্থাৎ, ঘি প্রাচীনকাল থেকেই স্বাস্থ্যের যত্নে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। নানা রকম পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ঘি হজমশক্তি যেমন বৃদ্ধি করে, তেমনই ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতেও সাহায্য করে। কী ভাবে ত্বকের দেখভাল করতে পারে ঘি?
১) ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, ডি এবং ই। ত্বককে আর্দ্র রাখতেও সক্ষম এই সব ভিটামিন। ঘি অকাল-বার্ধক্যকে রোধ করে। বয়সজনিত ত্বকের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয় ঘি।
২) বডি পলিশিং করাতে গেলে ক্লিনজিং, স্ক্রাবিং, মাসাজের মতো পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। প্রত্যেকটি প্রক্রিয়ায় যা যা সামগ্রী ব্যবহার করবেন, তার সব ক’টির সঙ্গে ঘি যোগ করতে পারেন। তাতে ত্বকের জেল্লা বাড়বে।
৩) অনেকেই আছেন, যাঁরা পনেরো দিন অন্তর ফেস মাসাজ করান। তাঁরা একদম খাঁটি ঘিয়ের সঙ্গে জাফরান মিশিয়ে মাসাজ করতে পারেন। এতে ত্বক হবে মসৃণ এবং উজ্জ্বল।
৪) শীতকাল মানেই বিয়ের মরসুম। বিয়ের আগে কনের ত্বকে একটু আলাদা যত্ন প্রয়োজন। কমলালেবুর খোসা গুঁড়ো, চন্দন, গোলাপ জল, কাঁচা হলুদ ও ঘি মিশিয়ে বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন ফেসপ্যাক। সপ্তাহে দু’দিন ব্যবহারে বিয়ের দান পেতে পারে অতিরিক্ত চটকদার জেল্লা।
৫) ঠোঁট কোমল ও মসৃণ রাখতেও সাহায্য করে ঘি। তাই মাঝেমধ্যে রাতে ঘুমনোর আগে ঠোঁটে ঘি লাগানো ভাল।