ছবি: সংগৃহীত
শহরজুড়ে শীতকালের আমেজ। যে কয়েকটি লক্ষণ দেখে তা বোঝা যায়, তার মধ্যে অন্যতম ত্বকের শুষ্কতা। এই সময় বাতাসের আর্দ্রতা একেবারে কমে যায়। ত্বক নিজস্ব জেল্লা হারাতে শুরু করে। খসখসে হয়ে যায়। নিজের ত্বকই যেন অচেনা মনে হয়। তবে এগুলি শীতকালের দৈনন্দিন সমস্যা। অনেকেই শীতে ত্বকে যাতে বসন্ত বিরাজ করে সে জন্য প্রচুর প্রসাধনীও ব্যবহার করেন। তবে ত্বকের যত্ন বাইরে থেকে পুরোটা নেওয়া যায় না। ক্রিম, ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করার পাশাপাশি রোজের পাতে এমন কিছু খাবার রাখা জরুরি যেগুলি একইসঙ্গে শরীর এবং ত্বকেরও যত্ন নেবে।
কলা
ভিটামিন এ,বি, ডি, জিঙ্ক, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ কলা শরীরের যত্ন নেয় তো বটেই, সেই সঙ্গে ত্বকের জৌলুসও বাড়িয়ে তোলে। ত্বক মসৃণ রাখে। শরীরে জমে থাকা টক্সিন দূর করে কলা। ফলে ত্বক এমনিতে সতেজ হয়ে ওঠে।নারকেল তেলচুল ভাল রাখতে নারকেল তেলের ভূমিকা অনবদ্য। তবে শুধু চুল নয়, শীতকালে ত্বক যাতে শুষ্ক হয়ে না পড়ে তার জন্য রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন নারকেল তেল। ভিটামিন ই, কে, প্রোটিন, মনোস্যাচুরেটেড সমৃদ্ধ এই তেল ত্বকে আনে মসৃণতা।
শসা
শুষ্ক ত্বকের যত্নে অন্যতম একটি খাবার হল শসা। এই ফলে জলের পরিমাণ ২৮৭ গ্রাম। ভিটামিন এ,ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাসে ভরপুর এই ফল ত্বক ভাল রাখতে অনবদ্য ভূমিকা পালন করে।
নারকেল তেল
চুল ভাল রাখতে নারকেল তেলের ভূমিকা অনবদ্য। তবে শুধু চুল নয়, শীতকালে ত্বক যাতে শুষ্ক হয়ে না পড়ে তার জন্য রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন নারকেল তেল। ভিটামিন ই, কে, প্রোটিন, মনোস্যাচুরেটেড সমৃদ্ধ এই তেল ত্বকে আনে মসৃণতা।
শসা
শুষ্ক ত্বকের যত্নে অন্যতম একটি খাবার হল শসা। এই ফলে জলের পরিমাণ ২৮৭ গ্রাম। ভিটামিন এ,ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাসে ভরপুর এই ফল ত্বক ভাল রাখতে অনবদ্য ভূমিকা পালন করে।
তিসির বীজ
ওজন কমাতে এই বীজের জুড়ি মেলা ভার। রোগা হতে যাঁরা চাইছেন, তাঁদের রোজের পাতে এই বীজ থাকেই। মেদ ঝরানোর পাশাপাশি এই বীজ ত্বকেও ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখে। রোজ না হলেও শীতের ডায়েটে এই বীজ রাখতেই পারেন। উপকার পাবেন