এ বছর দীপাবলিতে কেমন হবে আপনার সাজ, পরামর্শ দিচ্ছেন অভিনেত্রী ম্রুণাল ঠাকুর। ছবি : ইনস্টাগ্রামের পাতা থেকে।
দুর্গাপুজোর সময়ে এক-একটি দিন কী পরবেন, কেমন সাজবেন, তা নিয়ে মাস খানেক আগে থেকে অনেকেরই অনেক পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু উৎসব তো এখনও শেষ হয়নি। সামনেই দীপাবলি, তার পর রয়েছে ভাইফোঁটা। অনেকের বাড়িতে আবার কালীপুজোও হয়। পুজোর কাজ সামলে আবার বন্ধু, পরিবারের সকলের সঙ্গে আতসবাজিও ফাটাতে হবে। তাই খুব ভারী কিছু পরাও যাবে না। এ বছর দীপাবলিতে কেমন হবে আপনার সাজ, পরামর্শ দিচ্ছেন অভিনেত্রী ম্রুণাল ঠাকুর।
কালীপুজোর সকালে
পুজো রাত ১২টার পর শুরু হলেও সকাল থেকে বাড়িতে অনেক কাজ থাকে। পুজো উপলক্ষে আগের দিন থেকে অতিথিরাও বাড়িতে থাকেন। তাই এই সময়ে খুব ভারী কিছু না পরাই ভাল। চাইলে ম্রুণালের মতো হালকা মলমল প্রিন্টের শাড়ি পরতেই পারেন। সঙ্গে রাখুন হল্টার নেক ব্লাউজ, কানে ছোট দুল।
কালীপুজোর রাতে
পুজোর ভোগ রান্না শেষ করে, পুজো শুরুর আগেই বন্ধুদের সঙ্গে একটু আতসবাজি পোড়াতে যাবেন ভাবছেন। তাই সেই সময়ে একটু জমকালো সাজগোজ করা যেতেই পারে।
একরঙা, কালো সুতির শাড়ির পাড়ে সিকোয়েন্সের কাজ করা শাড়িতে আপনাকেও লাগবে ম্রুণালের মতো। সঙ্গে মানানসই ক্রপ টপ এবং কানে হালকা দুল।
ভাইফোঁটার সকালে
ভাই বা দাদাদের জন্য রান্না করতে যাওয়ার আগে এক প্রস্ত ফোঁটা দেওয়ার পালা। ইচ্ছা হলে সকালে স্নান করে সেজে উঠতেই পারেন ম্রুণালের মতো অরগ্যানজা শাড়িতে। হাতকাটা ‘র’ সিল্কের ব্লাউজ সঙ্গে মানানসই কুন্দনের চোকার এবং দুল।
ভাইফোঁটার রাতে
ভাইফোঁটার রাতে ভাই, দাদাদের সঙ্গে নিয়ে রেস্তরাঁয় খেতে যাবেন বলে ঠিক করেছেন। সেই সময়ে পরুন ওয়াইন রঙের চান্দেরি সিল্ক। পাড়ে সোনালি জরির ফুল এবং সারা গায়ে বুটি। সঙ্গে মানানসই জড়োয়ার গয়না।