তুলসীর গুণেই ত্বক হবে চকচকে। ছবি: সংগৃহীত।
সর্দি-কাশি হলে তুলসীর সঙ্গে মধু খাওয়ার কথা বলেন বাড়ির বড়রা। ঘরোয়া এই টোটকায় বেশ কাজও হয়। তুলসীর মতো স্বাস্থ্যকর প্রাকৃতিক দাওয়াই খুব কমই আছে। জ্বর, ঠান্ডা লাগায় শুধু তুলসী ম্যাজিকের মতো কাজ করে না, ত্বকের দেখাশোনাতেও সমান নজর। তুলসীতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা ত্বক ভিতর থেকে পরিষ্কার করে তোলে। রূপচর্চায় ব্যবহার করলে ত্বক কতটা লাভবান হবে? ত্বক-সংক্রান্ত বহু সমস্যার সমাধান লুকিয়ে আছে তুলসী পাতায়। এই পাতা
ব্রণ দূর করতে
তুলসী পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান। ব্রণর ঝুঁকি এড়াতে তুলসী সত্যিই উপকারী। তুলসীর গুণে ব্রণ দূর হয়। ব্ল্যাকহে়ড্স কমাতেও তুলসীর জুড়ি মেলা ভার।
ক্লিনজিং করতে
ত্বকের রন্ধ্রে রন্ধ্রে জমে থাকা ময়লা সহজে দূর হতে চায় না। নামী সংস্থার দামি ফেসওয়াশ ব্যবহার করেও ত্বক ভিতর থেকে পরিষ্কার হয়ে ওঠে না। তুলসী এক্ষেত্রে দারুণ কার্যকরী। রূপচর্চায় তুলসী ব্যবহার করলে ত্বক অনেক বেশি মসৃণ হয়।
অকাল-বার্ধক্য আটকাতে
বিভিন্ন কারণে অল্প বয়সেই ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে শুরু করে। তুলসী ত্বকের তারুণ্য বজায় রাখে। ত্বক ভিতর থেকে ঝলমলে করে তোলে। ত্বকে পুষ্টি জোগাাতেও তুলসী উপকারী।