Maoist Attack in Chhattisgarh

ছত্তীসগঢ়ের নারায়ণপুরে মাওবাদীদের ডেরায় হানা দিল যৌথবাহিনী, গুলির লড়াইয়ে নিহত পাঁচ

গত ৩০ জুন থেকে কোহকামেটা, সোনপুর, ইরাকভাট্টি এবং মোহন্দি-সহ নারায়ণপুরের বিভিন্ন থানা এবং ক্যাম্প থেকে মাওবাদী বিরোধী অভিযান শুরু করেছিল যৌথবাহিনী।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৩ জুলাই ২০২৪ ২১:২২
মাওবাদী উপদ্রুত অঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান।

মাওবাদী উপদ্রুত অঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান। — ফাইল চিত্র।

আবার ছত্তীসগঢ়ের অবুঝমাঢ়ের জঙ্গলে মাওবাদী গেরিলা এবং নিরাপত্তাবাহিনীর সংঘর্ষে ঝরল প্রাণ। সোমবার রাত থেকে বস্তার ডিভিশনের নারায়ণপুর জেলায় গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআইএমএল (মাওবাদী)-র অন্তত পাঁচ সদস্যের। উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র এবং বিস্ফোরক।

Advertisement

ছত্তীসগঢ় পুলিশের আইজি (বস্তার রেঞ্জ) সুন্দররাজ পি বুধবার জানিয়েছেন, নিহতেরা মাওবাদীদের সশস্ত্র বাহিনী পিএলজিএ (পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি)-র ‘১ নম্বর কোম্পানি’র সদস্য। তিনি বলেন, ‘‘কোহকামেটা থানা এলাকার জঙ্গলে সূত্র মারফত মাওবাদী বাহিনীর উপস্থিতির কথা জানা গিয়েছিল। তারই ভিত্তিতে অভিযান চালায় ছত্তীসগঢ় পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর যৌথ দল।’’

গত ৩০ জুন থেকে কোহকামেটা, সোনপুর, ইরাকভাট্টি এবং মোহন্দি-সহ নারায়ণপুরের বিভিন্ন থানা এবং ক্যাম্প থেকে মাওবাদী বিরোধী অভিযান শুরু হয়েছিল। রাজ্য পুলিশের ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং ‘স্পেশাল টাস্ক ফোর্স’ (এসটিএফ)-এর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনী ইন্দো-তিব্বত বর্ডার পুলিশ (আইটিবিপি)-র ৫৩ নম্বর ব্যাটেলিয়ন এবং বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) ১৩৫ নম্বর ব্যাটেলিয়ন ওই অভিযানে অংশ নিয়েছে। গত ১৫ জুন যৌথ বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নারায়ণপুরে আট মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছিল।

আরও পড়ুন
Advertisement