—প্রতীকী ছবি।
সকল মানুষের ভাগ্য কখনও সমান হয় না। এক একটা মানুষের ভাগ্য এক এক প্রকারের হয়। এরই মধ্যে মেয়েদের কপালে বিশেষ কিছু লক্ষণ দেখা যায়, যা জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে তাঁদের চরিত্রের লক্ষণ বলে দেয়।
১) যে নারীর কপালে ত্রিশূল চিহ্ন থাকে, সে হাজার নারীর উপর প্রভুত্ব করতে পারে। সে সাধিকার মতো জীবন কাটালেও মিথ্যা দুর্নাম তার পিছু নেবে।
২) দীর্ঘ একটি রেখা নাকের উপর থেকে চুলের দিকে গেলে তাকে বলে প্রলম্বিনী রেখা। নারীর কপালে এই রেখা থাকলে বাড়ির মানুষদের বা নিজের স্বামীর দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
৩) নারীর দুটি নবোদিত চাঁদের মতো মনোহরি ও ধনুকাকৃতি কপাল লোমহীন, অনুন্নত ও অর্ধচন্দ্রাকার, তিন আঙুল পরিমিত হলে সে স্বামী সেবাপরায়ণ, রোগশূন্য ও সৌভাগ্যবতী হয়। বেশির ভাগ সময় এদের সধবা অবস্থায় মৃত্যু হতে দেখা যায়।
৪) কপালে একটি রেখা ও স্বস্তিকা চিহ্ন থাকলে তার আধ্যাত্মিক উন্নতি হয়।
৫) কপালের উপরে একটা এবং তাকে অন্য রেখা কেটে ক্রস(x) চিহ্ন থাকলে তার স্বামী, শ্বশুর ও দেওরের উপর বিপদের আশঙ্কা থাকে।
৬) নারীর নাক সুতীক্ষ্ণ হলে সে বুদ্ধিমতী ও তেজস্বিনী হয় এবং সে বহু লোকের ওপরে প্রভুত্ব করতে পারে।
৭) নাক ভোঁতা হলে নারীর নিম্নশক্তি বোঝায়। সে কলহপ্রিয় এবং বিপথে গমন করে। তবে মাঝারি নাক হলে তা শুভ লক্ষণ বোঝায়।
৮) যার মুখে সব সময় মৃদু হাসি থাকে, সে নারী সৌভাগ্যবতী ও সুশীল হয়। সব সময় মুখভার ও কলহপ্রিয় হলে তা খারাপ লক্ষণের চিহ্ন বোঝায়।
৯) অন্য সময় মুখভার কিন্তু পরসুখকর কিছু দেখলেই হাসে যে নারী, সে চরিত্রহীনা হয়।
১০) কপাল ও পেট যদি লম্বাকার হয় সেই নারীর স্বামী, শ্বশুর ও দেবরের আকস্মিক দুর্ঘটনার যোগ থাকে।