Coconut Water

গরমের মতো শীতেও যদি রোজ ডাবের জল খান, ৩ শারীরিক সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে

গরমে ডাবের জলের জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া হলেও শীতে সেই জনপ্রিয়তাও খানিক ভাটা পড়ে। পুষ্টিবিদেরা জানাচ্ছেন, শীতে সুস্থ থাকতেও ডাবের জলে চুমুক দিতে পারেন। কিন্তু কেন?

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ৩১ অক্টোবর ২০২৪ ১৭:০৩
শীতকালে সুস্থ থাকতে ভরসা হোক ডাবের জল।

শীতকালে সুস্থ থাকতে ভরসা হোক ডাবের জল। ছবি: সংগৃহীত।

গরমে সুস্থ থাকার অন্যতম দাওয়াই হলেও, শীতে রোগবালাই থেকে দূরে থাকতেও এই পানীয়ের বিকল্প নেই। বিশেষ করে পেটের জন্য ডাবের জল খুবই উপকারী। ডাবের জলে আছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, মিনারেলস, ফাইবারের মতো উপাদান। শীতের মরসুমে ফিট থাকতে ডাবের জলের ভূমিকা সত্যিই অনবদ্য। গরমে ডাবের জলের জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া হলেও শীতে সেই জনপ্রিয়তাও খানিক ভাটা পড়ে। পুষ্টিবিদেরা জানাচ্ছেন, শীতে সুস্থ থাকতেও ডাবের জলে চুমুক দিতে পারেন। কিন্তু কেন?

Advertisement

১) শীতকালে রোগবালাইয়ের হানা বেশি। তার জন্য রোগের সঙ্গে লড়াই করার শক্তি চাই। ডাবের জল প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। মরসুমি কোনও রোগ সহজে বাসা বাঁধতে পারে না শরীরে। খুব ভাল হয়, যদি শীতে খালিপেটে রোজ এক গ্লাস করে ডাবের জল খেতে পারেন। ডাবের জলে রয়েছে রাইবোফ্লবিন, নিয়াসিন, থিয়ামিনের মতো উপাদান। সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে ডাবের জলে ভরসা রাখা যায়।

২) শীতে শরীরচর্চা করতে ইচ্ছা করে না একেবারেই। তার উপর উৎসবের এমন মরসুমে খাওয়াদাওয়া তো আছেই। ফলে ওজন তো কমেই না, উল্টে বাড়তে থাকা ওজন বশে রাখতে ডাবের জল হাতিয়ার হতে পারে। ডাবের জলে থাকা এনজাইম হজমশক্তি উন্নত করে। হজম ঠিকঠাক হলে মেদ ঝরানো সহজ হয়ে যায়।

৩) শীতে হাড়ের নানা সমস্যা লেগেই থাকে। গাঁটে গাঁটে ব্যথা, পেশিতে যন্ত্রণা, হাঁটুতে ব্যথা— গোটা শীতকাল জুড়ে সঙ্গী হয় এগুলিই। ডাবের জলে থাকা ক্যালশিয়াম হাড় শক্তিশালী করে তোলে। হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। ডাবের জলে রয়েছে ম্যাগনেশিয়ামও। হাড় এবং পেশির খেয়াল রাখতেও এই দুই উপাদানের জুড়ি মেলা ভার

আরও পড়ুন
Advertisement