ভুঁড়ি যেন না বাড়ে। ছবি: সংগৃহীত।
ভুঁড়ি কমানোর জন্য যে সব সময় কড়া নিয়মকে রোজের জীবনকে বাঁধতে হবে, তার কিন্তু কোনও মানে নেই। বরং সব কিছুর স্বাদ নিয়েও দিব্যি পেট সমান থাকতে পারে। তার জন্য শুধু দৈনন্দিন জীবনে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। তা হলে শত অনিয়েও আর পেটে মেদ জমার সুযোগ মেলে না। সহজে ভুঁড়ি কমানোর কিছু ঘরোটা টোটকা জেনে নিন।
১) নুনের পরিমাণ কমান। এই কাজটি বেশ শক্ত হলেও খুব কার্যকর। নুনের সোডিয়াম থেকে হয় ব্লোটিং, বা পেট ফুলে যাওয়া। আর তাতে কমে যায় শরীরের বিপাকীয় গতি যার জন্য ভুড়ি কমানো হয়ে ওঠে কষ্টকর।
২) শরীরচর্চা করতে সব সময় জিমে যাওয়ার দরকার পড়ে না। সময় আনুযায়ী খান এবং যথেষ্ট ঘুমান। শরীরচর্চা করার এটাই প্রথম পদক্ষেপ। অসময়ে খেলে, বিশেষ করে রাতে, ভালো ভাবে হজম হয়ে না খাবার আর তাতে বাড়ে ভুঁড়ি। দৈনন্দিন জীবনে পর্যাপ্ত ঘুম সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি।
৩) খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করুন। প্রোটিন হজম হতে সময় লাগে, তাই অসময়ে খিদে পায় না। এবং একই সঙ্গে শরীরও চাঙ্গা হয়। মাছ, মাংস, ডিমের বাইরে প্রোটিন থাকে ডাল, কাঠবাদাম, সবুজ সব্জি এবং ওটসে। সেগুলিও খেতে পারেন।