Mental Health

Overeating: ক্ষণে ক্ষণে খিদে পায়? অবসাদ নয় তো

অতিরিক্ত খাওয়ায় ওজন বাড়ে দ্রুত গতিতে। আবার যত ওজন বাড়ে, অবসাদের প্রবণতাও তার সঙ্গে বাড়তে থাকে বলে বক্তব্য ‘অ্যংজাইটি অ্যান্ড ডিপ্রেশন অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকা’-র।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৫ জুলাই ২০২১ ১৫:৩৭
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

কেউ যদি বেশি খাও, খাওয়ার হিসাব নাও।

এ শুধু গানের কথা নয়। সুস্থ জীবনযাত্রার জন্য অতি জরুরি এক ভাবনা। কেন বেশি খাচ্ছেন, তা জানা জরুরি।

Advertisement

অন্য কেউ খাবারের ভাগ পাবে না, সে কারণে কি? শুধু তা নয়। নিজের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের নির্ধারকও আপনার খাদ্যাভ্যাস

খাওয়ায় রুচি না থাকলে অনেক সময়েই চিন্তায় পড়েন বাড়ির বাকিরা। শরীর খারাপ নাকি মন খারাপ, জানতে চাওয়া হয়। কিন্তু বেশি খাওয়াও যে অসুস্থতার লক্ষণ।

মানসিক অবসাদে ভুগলে অনেকের মধ্যেই সেই প্রবণতা দেখা দেয়। যাঁদের ক্ষণে ক্ষণে খাবার লাগে। কোনও খাবার সামনে পড়ে থাকলে খাওয়া থামাতে পারেন না, এমন মানুষদের অনেকেই আসলে মানসিক অবসাদে ভুগছেন।

অতিরিক্ত খাওয়ায় ওজন বাড়ে দ্রুত গতিতে। আবার যত ওজন বাড়ে, অবসাদের প্রবণতাও তার সঙ্গে বাড়তে থাকে বলে বক্তব্য ‘অ্যংজাইটি অ্যান্ড ডিপ্রেশন অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকা’-র।

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

অবসাদের প্রভাবে বেশি খাওয়ার প্রবণতা ধরা পড়ে যখন, প্রয়োজন না থাকলেও বারবার খাদ্য চায় মন। যেন মানসিক শান্তির জন্য খালি খেতেই ইচ্ছা করে। খিদে পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষাও করা যায় না।

অবসাদের কারণে বেশি খাচ্ছেন কিনা, তা বুঝবেন কী ভাবে? কয়েকটি উপসর্গ জেনে নেওয়া যায়।

১) খেতে শুরু করলে থামতে পারেন না।

২) অল্প সময়ে অনেকটা খাবার খেয়ে নেওয়ার প্রবণতা।

৩) পেট ভর্তি থাকলেও মনে খাই খাই ভাব।

৪) অনেক খেয়েও তৃপ্তি হয় না।

৫) খাওয়ার সময়ে সেই খাবার নিয়ে কোনও আহ্লাদ, ভাল লাগার বোধ কাজ করে না।

৬) অতিরিক্ত খেয়ে নেওয়ার পরে অপরাধবোধ, বিরক্তি এবং অবসাদ ঘিরে ধরে।

Advertisement
আরও পড়ুন