কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত না হলেও কমে যেতে পারে আয়ু, যদি রোজ ৫ খাবার খান
গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত, কিছু খাবার ডিমেনশিয়া, অ্যালঝাইমার্সের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি আয়ুও কমে যেতে পারে।
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা
শেষ আপডেট: ১৯ অগস্ট ২০২৪ ১৬:৫৬
আয়ু কমছে না তো? ছবি: সংগৃহীত।
খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম থেকেই শরীরে নানা রোগবালাই জাঁকিয়ে বসে। তাই চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদেরা সব সময় বুঝেশুনে খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন। খাওয়াদাওয়ার অনিয়মেই বাড়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা। দীর্ঘ দিন এই নিয়মে চললে অজান্তেই কমতে থাকে আয়ু। অনেকেরই হয়তো অজানা, তবে বিভিন্ন গবেষণা জানাচ্ছে, রোজের জীবনে খাবারের অভাবনীয় প্রভাব রয়েছে। বিশেষ করে মুখরোচক খাবার শরীরের পক্ষে যে কত অস্বাস্থ্যকর, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত কিছু খাবার ডিমেনশিয়া, অ্যালঝাইমার্সের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি আয়ুও কমে যেতে পারে।
১) শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক খাবারের দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে প্রক্রিয়াজাত মাংস। সসেজ, বেকন, হ্যাম খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকতে চাইলে এই ধরনের খাবার যত কম খাওয়া যায়, ততই ভাল।
২) আট থেকে আশি, ইনস্ট্যান্ট নুডল্স অনেকেরই পছন্দের। তবে এই খাবার শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকারক। এই ধরনের নুডল্সে অনেকটা পরিমাণ নুন থাকে। তাতে সোডিয়ামের মাত্রা থাকে বেশি। যা শরীরের ক্ষতি করে।
৩) মুজলি, কর্নফ্লেক্সের মতো খাবার দিয়ে প্রাতরাশ করেন কি? এ সবও কিন্তু কমাতে পারে আয়ু। কারণ, এতে থাকে অতিরিক্ত চিনি। তা স্থূলতা, ডায়াবিটিসের আশঙ্কা বাড়িয়ে তোলে। তাতেই কমতে থাকে আয়ু।
৪) প্যাকেটবন্দি খাবার চটজলদি পেট এবং মন দুই-ই ভরিয়ে দেয়। তবু শরীরের জন্য এই ধরনের খাবার একেবারে ভাল নয়। চিপ্স, ভাজাভুজিতে থাকে অনেকটা নুন। তাতেই হয় শরীরের ক্ষতি।
৫) নিয়মিত বার্গার খাওয়াও ক্ষতিকর। কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা অতিরিক্ত। সঙ্গে ক্ষতিকর ফ্যাটও যায় শরীরে। সে কারণেই শরীরের ক্ষতি হয়। আর কমে আয়ু।
