মধ্যমণি বার্থডে বয় ‘মিস্টার ইন্ডাস্ট্রি’। এক পাশে অভিনেত্রী সাংসদ নুসরত ও দেব। অন্যপাশে শ্রীকান্ত ও যশ।
‘দাদা, অঙ্ক কী কঠিন!’
অঙ্ক যে কখন বদলে যায় তা বোঝা সত্যিই বেজায় কঠিন । পঞ্চমীর সকালে হঠাৎ অঙ্কের কথা শুনে কি একটু অবাক লাগছে! তবে চতুর্থীর রাতের এই ফ্রেম দেখলে সব অঙ্কই গুলিয়ে যাবে। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়িয়ে নুসরত জাহান, যশ দাশগুপ্ত, শ্রীকান্ত মোহতা। এবং দেব। ছবি সৌজন্যে নুসরত জাহান। কী সব এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে কি?
বেশ কয়েক বছর পিছিয়ে গেলে, চিত্রটা ছিল একটু অন্য রকম। এই শ্রীকান্তের এক সময়ের চোখের মণি ছিলেন নায়িকা। অন্য দিকে যশ ছিলেন ঘরের ছেলে। তার পর অবশ্য সব সমীকরণই ওলটপালট হয়ে যায়। এসভিএফ-এর ছাতা থেকে বেরিয়ে অন্যান্য প্রযোজনা সংস্থায় কাজ করা শুরু করেন নুসরত, যশ। যেখানে এসভিএফ-এর প্রায় বেশিরভাগ ছবির মুখ ছিলেন নুসরত, তা বদলে গিয়ে আসেন মধুমিতা, মধুরিমারা। আবহাওয়ার যে পরিবর্তন হয়েছে তা দর্শক বেশ আঁচ করতে পারছিলেন। সঙ্গে সম্পর্কের জটিলতা নিয়েও কম চর্চা হয়নি।
তবে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিনের রাত সব জটিল সম্পর্কের হিসাবকে কি আবার সহজ করে দিল। অন্তত ছবি তেমনটাই বলছে। মধ্যমণি বার্থডে বয় ‘মিস্টার ইন্ডাস্ট্রি’। এক পাশে অভিনেত্রী সাংসদ নুসরত ও দেব। অন্যপাশে শ্রীকান্ত ও যশ। মান অভিমান ভুলে আবারও কি পুরনো বন্ধুত্বের নতুন শুরু হতে চলেছে এই পুজোয়? সব প্রশ্নের উত্তর দেবে সময়।