আরিয়ানকে নিয়ে আলোচনা জারি।
আরিয়ান খানের কাছ থেকে কোনও মাদক উদ্ধার হয়নি। আপাতত এমনই দাবি করছেন মাদক নিয়ন্ত্রক সংস্থা (এনসিবি)-র আরও এক সাক্ষী স্যাম ডি’সুজার। প্রমোদতরীর মাদক-কাণ্ডে এনসিবি-র অন্য সাক্ষী কিরণ পি গোসাভি নাকি এই কথা বলেছিলেন তাঁকে।
কিরণের সঙ্গে স্যামের ২৫ কোটি টাকার একটি চুক্তি হয়েছিল বলে দাবি। গত মাসে এনসিবি-কে এ কথা জানিয়েছিলেন মাদক-কাণ্ডের আরও এক সাক্ষী প্রভাকর সইল। দাবি করেছিলেন, কিরণ এবং স্যামের ফোনের কথোপকথন শুনে ফেলেছিলেন তিনি। তিনি আরও দাবি করেন, সেই টাকা থেকেই এনসিবি কর্তা সমীর ওয়াংখেড়েকেও নাকি আট কোটি টাকা ঘুষ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
এ বার মুখ খুলেছেন স্যাম। তিনি বলেছেন, “প্রমোদতরী থেকে আরিয়ান খানকে আটক করা হয়েছিল। ৩ অক্টোবর সকাল সকাল এ কথা জানতে পারি। আরিয়ান গোসাভিকে জানিয়েছিলেন, তিনি তাঁর বাবার সহকারী পূজা দাদলানির সঙ্গে কথা বলতে চান। সে কথা গোসাভি জানিয়েছিলেন পূজাকে। তখনই গোসাভি আমাকে বলেন, ‘আরিয়ানের থেকে কোনও মাদক পাওয়া যায়নি। আমরা ওদের সাহায্য করতে পারি।’”
তিনি আরও জানিয়েছেন, এর পরেই নাকি গোসাভি, পূজা দাদলানি এবং তাঁর স্বামী মুম্বইয়ের লোওয়ার প্যারেলে দেখা করেন। চিক্কি পাণ্ডে নামে এক ব্যক্তিও ছিলেন তাঁদের সঙ্গে।