Aindrila Sharma

ঐন্দ্রিলার গালে চুমু খেয়েই যাচ্ছেন ঐশ্বর্যা, প্রকাশ্যে তাঁর ‘বুনুর’ সেই না-দেখা ভিডিয়ো

একের পর এক স্মৃতি ভিড় করে আসছে। না ফেরার দেশে ঐন্দ্রিলা শর্মা। বুনুর স্মৃতিতে ডুব দিলেন দিদি ঐশ্বর্যা শর্মা।

Advertisement
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৪ নভেম্বর ২০২২ ১৪:০৩
ছোট বোনের সঙ্গে কাটানো সেই মিষ্টি মুহূর্তের আরও এক ঝলক সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন ঐশ্বর্যা।

ছোট বোনের সঙ্গে কাটানো সেই মিষ্টি মুহূর্তের আরও এক ঝলক সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন ঐশ্বর্যা। ছবি: ফেসবুক।

এক জনের জীবন ছিল লাইট, ক্যামেরা, ক্ল্যাপস্টিক, মেক আপ দিয়ে ঘেরা। অন্য জনের জীবনে থাকে স্টেথোস্কোপ, ছুরি, কাঁচি। দুই বোনের দুই ভিন্ন ক্ষেত্র। জগৎ আলাদা হলেও প্রাণ যেন একই। তাঁরা দু’জনেই এখন চেনা মুখ— ঐন্দ্রিলা শর্মা এবং তাঁর দিদি ঐশ্বর্যা শর্মা। ২০ ডিসেম্বর, রবিবার দুপুর ১২টা ৫৯ –এ মৃত্যু হয় বছর ২৪-এর ঐন্দ্রিলার। বোন চলে যাওয়ার পর থেকে অভিনেত্রীর দিদি এক মুহূর্ত যেন স্থির থাকতে পারছেন না। ফিরে ফিরে আসছে বোনের যাবতীয় সুখস্মৃতি।

Advertisement

বৃহস্পতিবার সকালেই ছোট বোনের সঙ্গে কাটানো সেই মিষ্টি মুহূর্তের আরও এক ঝলক সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন ঐশ্বর্যা। সোফায় হলুদ পরি সেজে তাঁর আদরের ছোট বোন। চকোলেট কেক কাটা হচ্ছে। গালে মাখামাখি অবস্থা। ঐন্দ্রিলার এক পাশে বসে ভালবাসার মানুষ সব্যসাচী চৌধুরী। আর অন্য পাশে ঐশ্বর্যা। বোনের গালে চুমুই খেয়েই যাচ্ছেন। এই ছোট ছোট স্মৃতিই ভিড় করে আসছে তাঁর মনে।

প্রতিটা দিন যেন তাঁর কাছে এক বছরের সমান। দিদি-বোনের বন্ধুত্বের গভীরতার আঁচ আরও বেশি বেশি পাওয়া যাচ্ছে অভিনেত্রীর অবর্তমানে। এই তো কিছু দিন আগেই ঐশ্বর্যা লিখেছিলেন, “তুই ছাড়া আমি যে পঙ্গু। কে আমাকে সাজিয়ে দেবে বল তো? কে আমার ছবি তুলে দেবে ? কে না বলা মনের কথাগুলো আমার মুখ দেখে বুঝে যাবে?” না থেকেও যেন তিনি ভীষণ ভাবে উপস্থিত সর্বত্র।

আরও পড়ুন
Advertisement