এডিটিং অ্যাপে ছবি হবে ক্যামেরার মতো সুন্দর
মোবাইল অ্যাপে ফোটো এডিট করা এখন নতুন কিছু নয়। পুজোয় ছবি তুলবেন, কিন্তু এডিট করবেন না, তা-ও আবার হয়? আসুন জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু মোবাইল অ্যাপের নাম ও বৈশিষ্ট্য, যার মাধ্যমে আপনার ছবি হয়ে উঠতে পারে আরও বেশি সুন্দর।
ফোটো ডিরেক্টর:
সাইজ: ১২৪ এমবি
এই অ্যাপে যেমন রয়েছে স্টুডিয়োর মতো এডিট করার সুযোগ সুবিধা, তেমনি এই অ্যাপটি নতুন ব্যবহারকারীদের জন্যও খুবই সহজ। এতে রয়েছে আল টেকনোলজি, নানা রকম ফিল্টার, রেড আই রিমুভাল, ফ্রি স্টক লাইব্রেরি ইত্যাদি।
পিক্সলার ফোটো এডিটর:
সাইজ: ৩২ এমবি
এই সফটওয়্যারের বিশেষত্ব হল বিভিন্ন ধরনের ফিল্টার ব্যবহারের সুবিধা। এই অ্যাপের দু’টি সংস্করণ রয়েছে। বিনামূল্যের সংস্করণটিতে কিছু সাধারণ ফিল্টার ও এডিটিং-এর সরঞ্জাম রয়েছে। পিক্সলার প্রিমিয়ামে উন্নতমানের এডিটিং খুব সহজেই করা যায়। এই অ্যাপে রয়েছে অটো এডিটিং-এর সুযোগও।
পিক্স আর্ট:
সাইজ: ৪১ এমবি
এই অ্যাপে করা যায় ফোটো কোলাজ। রয়েছে ম্যাজিক এফেক্ট, নানা ধরনের ফিল্টার ইত্যাদি। এই অ্যাপ দিয়ে ছবিও তোলা যায়। সঙ্গে রয়েছে মোশন এফেক্ট দেওয়ার সুযোগ। পিক্স আর্ট অ্যাপটিরও দু’ধরনের সংস্করণ- একটি নিখরচার ও অপরটি পিক্স আর্ট প্রিমিয়াম।
স্ন্যাপসিড:
সাইজ: ২৪ এমবি
যাঁরা নতুন এডিটিং করবেন, তাঁদের জন্য এই অ্যাপটি আদর্শ। এই অ্যাপে ৩০টিরও বেশি ফোটো এডিটিং টুল আছে। রয়েছে অটো এডিটিং, অটো কারেক্ট এর মতো টুল। এই অ্যাপটির কোনও প্রিমিয়াম সংস্করণ নেই।
ক্যানভা:
সাইজ: ২২ এমবি
এই অ্যাপটিতে আছে হরেক রকম টেম্পলেট, টেক্সট এফেক্ট, ফোটো ফিল্টার ইত্যাদি। তবে পেশাগত ভাবে এডিটিং করতে চাইলে তার জন্য ক্যানভা নয়। এই অ্যাপ আপনাকে দেবে খুব সাধারণ কিছু টেম্পলেট, ফোটো ফিল্টার, ফোটো রিসাইজিং এর মতো টুল।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy