Advertisement

Associate Partner

Style Partner

Associate Partner

Weddings Partner

Food Partner

Health Tips before fasting in KaliPuja

কালীপুজোয় রাত জেগে উপোস করতে চান? জেনে নিন শরীর ঠিক রাখতে কী কী করবেন

উপোসের পরে ভাজা, তৈলাক্ত বা মশলাদার খাবার না খাওয়াই ভাল। সারা দিন খাবার ও জলের অভাবে এমনিতেই ডিহাইড্রেশন হয়। তার উপরে তেল-মশলাযুক্ত খাবার খেলে শরীর আরও জল টানবে, অস্বস্তি বাড়বে। গ্যাস-অম্বলের সমস্যাও হতে পারে। তবে যা-ই খান না কেন, অল্প পরিমাণে খান। সারা দিন পরে খিদের চোটে হঠাৎ বেশি পরিমাণে খেলে শরীর খারাপ লাগতে বাধ্য।

আনন্দ উৎসব ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৭ অক্টোবর ২০২৪ ১৮:৫৩
Share: Save:
০১ ১৪
কালীপুজোর দিন অনেকেই উপোস করেন। এই পুজো বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই চলে মধ্যরাত পর্যন্ত। ফলে অনেকটা লম্বা সময় না খেয়ে থাকতে হয় ভক্তদের। রাত জেগে পুজোর ধকল, সারা দিন না খাওয়া, ও আরও পারিপার্শ্বিক নানা কারণে পুজো শেষে খিদের চোটে কেউ কেউ বেশি খেয়ে ফেলেন ভাজাভুজি, খিচুড়ি, পোলাও বা ভাত।

কালীপুজোর দিন অনেকেই উপোস করেন। এই পুজো বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই চলে মধ্যরাত পর্যন্ত। ফলে অনেকটা লম্বা সময় না খেয়ে থাকতে হয় ভক্তদের। রাত জেগে পুজোর ধকল, সারা দিন না খাওয়া, ও আরও পারিপার্শ্বিক নানা কারণে পুজো শেষে খিদের চোটে কেউ কেউ বেশি খেয়ে ফেলেন ভাজাভুজি, খিচুড়ি, পোলাও বা ভাত।

০২ ১৪
কারও আবার সারা দিন না খাওয়ার ফলে খিদে মরে যায়। ফল বা শরবৎ খেয়েই কাটিয়ে দেন। না খেয়েও শুয়ে পড়েন অনেকে। এ সবের জের টের পাওয়া যায় পরের দিন। পেট খারাপ, দুর্বলতা, মাথা যন্ত্রণা নিয়ে ঘুম ভাঙে।

কারও আবার সারা দিন না খাওয়ার ফলে খিদে মরে যায়। ফল বা শরবৎ খেয়েই কাটিয়ে দেন। না খেয়েও শুয়ে পড়েন অনেকে। এ সবের জের টের পাওয়া যায় পরের দিন। পেট খারাপ, দুর্বলতা, মাথা যন্ত্রণা নিয়ে ঘুম ভাঙে।

০৩ ১৪
এমনিতে এ সময়টা ঋতু পরিবর্তনের কাল। বাতাসে থাকে শিরশিরানি ভাব। খুব ঠান্ডা পানীয় বা অন্য কিছু এই সময়ে খাওয়া উচিত নয়।

এমনিতে এ সময়টা ঋতু পরিবর্তনের কাল। বাতাসে থাকে শিরশিরানি ভাব। খুব ঠান্ডা পানীয় বা অন্য কিছু এই সময়ে খাওয়া উচিত নয়।

০৪ ১৪
কালীপুজোয় উপোস করেও কী ভাবে শরীর ঠিক রাখবেন তা হলে? রইল তারই কিছু টিপস।    ১) নির্জলা উপোস না হলে সারা দিন জল অল্প অল্প করে জল খান। চা, ফলের রসও খেতে পারেন। উপোস করলে শরীরে জলের ঘাটতি হতে দেওয়া চলবে না।

কালীপুজোয় উপোস করেও কী ভাবে শরীর ঠিক রাখবেন তা হলে? রইল তারই কিছু টিপস। ১) নির্জলা উপোস না হলে সারা দিন জল অল্প অল্প করে জল খান। চা, ফলের রসও খেতে পারেন। উপোস করলে শরীরে জলের ঘাটতি হতে দেওয়া চলবে না।

০৫ ১৪
২) উপোস করলে রোদে বেশি ঘোরাঘুরি করা ঠিক নয়। খুব প্রয়োজন না হলে বাইরে বেরোবেন না। রোদে ধকল বেড়ে মাথা ধরতে পারে।

২) উপোস করলে রোদে বেশি ঘোরাঘুরি করা ঠিক নয়। খুব প্রয়োজন না হলে বাইরে বেরোবেন না। রোদে ধকল বেড়ে মাথা ধরতে পারে।

০৬ ১৪
৩) নির্জলা উপোস করলে মাঝেমাঝে মুখ, গলা, ঘাড়, হাত, পায়ে জলের ঝাপটা দিন। এতে শরীর চাঙ্গা লাগবে।

৩) নির্জলা উপোস করলে মাঝেমাঝে মুখ, গলা, ঘাড়, হাত, পায়ে জলের ঝাপটা দিন। এতে শরীর চাঙ্গা লাগবে।

০৭ ১৪
৪) উপোস করার আগের রাতে এক গ্লাস গরম দুধ খান।

৪) উপোস করার আগের রাতে এক গ্লাস গরম দুধ খান।

০৮ ১৪

৫) উপোসের আগের রাতে ভাল ঘুম দরকার। তা না হলে পরদিন উপোসের পরে শরীর খারাপ করবে।

০৯ ১৪
উপোস ভাঙার পরে খিদে মরে গেলেও একেবারে খালি পেটে শুতে যাবেন না। সারা দিনের ধকলের পরে কিছু না কিছু অবশ্যই মুখে দিন। এমন কিছু খেয়ে উপোস ভাঙুন, যাতে শর্করার পরিমাণ বেশি।

উপোস ভাঙার পরে খিদে মরে গেলেও একেবারে খালি পেটে শুতে যাবেন না। সারা দিনের ধকলের পরে কিছু না কিছু অবশ্যই মুখে দিন। এমন কিছু খেয়ে উপোস ভাঙুন, যাতে শর্করার পরিমাণ বেশি।

১০ ১৪
খেজুর, কলা জাতীয় ফল খেয়ে উপোস ভাঙতে পারেন। এই জাতীয় ফল রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে শক্তি জোগায়।

খেজুর, কলা জাতীয় ফল খেয়ে উপোস ভাঙতে পারেন। এই জাতীয় ফল রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে শক্তি জোগায়।

১১ ১৪
এ ছাড়া, মিষ্টি বা পায়েস খেয়েও উপোস ভাঙতে পারেন। তবে খুব কড়া মিষ্টি বেশি খাবেন না। সারা দিন না খাওয়ার পর বেশি মিষ্টি খেলে গা গুলিয়ে উঠতে পারে।

এ ছাড়া, মিষ্টি বা পায়েস খেয়েও উপোস ভাঙতে পারেন। তবে খুব কড়া মিষ্টি বেশি খাবেন না। সারা দিন না খাওয়ার পর বেশি মিষ্টি খেলে গা গুলিয়ে উঠতে পারে।

১২ ১৪
উপোসের পরে ভাজা, তৈলাক্ত বা মশলাদার খাবার না খাওয়াই ভাল। সারা দিন খাবার ও জলের অভাবে এমনিতেই ডিহাইড্রেশন হয়। তার উপরে তেল-মশলাযুক্ত খাবার খেলে শরীর আরও জল টানবে, অস্বস্তি বাড়বে।

উপোসের পরে ভাজা, তৈলাক্ত বা মশলাদার খাবার না খাওয়াই ভাল। সারা দিন খাবার ও জলের অভাবে এমনিতেই ডিহাইড্রেশন হয়। তার উপরে তেল-মশলাযুক্ত খাবার খেলে শরীর আরও জল টানবে, অস্বস্তি বাড়বে।

১৩ ১৪
গ্যাস-অম্বলের সমস্যাও হতে পারে। তবে যা-ই খান না কেন, অল্প পরিমাণে খান। সারা দিন পরে খিদের চোটে হঠাৎ বেশি পরিমাণে খেলে শরীর খারাপ লাগতে বাধ্য।

গ্যাস-অম্বলের সমস্যাও হতে পারে। তবে যা-ই খান না কেন, অল্প পরিমাণে খান। সারা দিন পরে খিদের চোটে হঠাৎ বেশি পরিমাণে খেলে শরীর খারাপ লাগতে বাধ্য।

১৪ ১৪
রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস গরম দুধ খেয়ে শুতে যান। উপোস, পুজোর ধকলের ক্লান্তিতে ঘুম আসতে চায় না। গরম দুধ খেলে ঘুম ভাল হবে।

রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস গরম দুধ খেয়ে শুতে যান। উপোস, পুজোর ধকলের ক্লান্তিতে ঘুম আসতে চায় না। গরম দুধ খেলে ঘুম ভাল হবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE