প্রতীকী ছবি
পুজোর আসতে আর মাত্র কয়েকটা। এতদিনে নিশ্চয়ই সেরে ফেলেছেন পছন্দের হেয়ার কাট। কিন্তু কাটিং ভাল হলেও তাতে মন ভরেনি। কারণ চুল বেশ রুক্ষ আর নির্জীব। ভাবছেন একটা কেরাটিন ট্রিটমেন্ট করিয়ে নিলে ভাল হয়। কিন্তু কী এই ট্রিটমেন্ট? এই ট্রিটমেন্ট করানো কি ভাল? জেনে নিন এই প্রতিবেদনে।
কেরাটিন কী?
কেরাটিন কোনও রাসায়নিক নয়। স্বাভাবিক ভাবে চুলের মধ্যে থাকা এক প্রাকৃতিক প্রোটিন। এই প্রোটিন নানা কারণে নষ্ট হয়ে যায়। চুলে অতিরিক্ত রাসায়নিক লাগানো, হেয়ার ড্রায়ার বা স্ট্রেটনার ব্যবহার কিংবা দূষণ, সবই থাকতে পারে নেপথ্যে। ঠিকমতো চুলের যত্ন না নিলে এই প্রোটিন নষ্ট হয়ে যায়। ফলে অনেক বেশি পরিমাণে চুল উঠতে থাকে, চুলের ডগাও ফেটে যায়। এমনকি চুল হয়ে পড়ে নিষ্প্রাণ।
কেরাটিন ট্রিটমেন্ট কী?
চুলের এই নষ্ট হয়ে যাওয়া কেরাটিনকে ফেরাতে বাইরে থেকে কেরাটিন ট্রিটমেন্ট করা হয়। এই ট্রিটমেন্টে ফরম্যালডিহাইড নামক একটি রাসায়নিকের সঙ্গে কন্ডিশনার ও কেরাটিন প্রোটিন মিশিয়ে ব্যবহার করা হয়।
কেন করাবেন কেরাটিন ট্রিটমেন্ট?
১. শুষ্ক চুলের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে কেরাটিন ট্রিটমেন্ট। এতে চুল ফিরে পায় তার স্বাভাবিক ঔজ্জ্বল্য।
২. এই ট্রিটমেন্ট করলে চুলে একটা হাল্কা স্ট্রেট লুক আসে। কিন্তু সেটা কখনও স্ট্রেটনিংয়ের মতো কৃত্রিম লাগে না।
৩. এটি চুলের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে। চুল পড়া, চুলের ডগা ফাটার মতো সমস্যা থেকেও বাঁচায় এই ট্রিটমেন্ট। যাঁরা স্ট্রেটনিং করেন, তাঁদের চুল স্ট্রেট করার ৬ মাস পরে এই ট্রিটমেন্ট করা দরকার।
এই পুজোর আগে আপনার নির্জীব চুলে প্রাণ ফেরাবেন নাকি তা হলে?
এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy