প্রতীকী চিত্র
বাড়ির ঠাকুরঘরে শুধুমাত্র আরাধ্য দেব-দেবীর পুজোই হয় না, বরং এটি এমন একটি ঘর যা অপার শান্তির ঠিকানা। পুজোর আগেই আপনার সেই পুজোর ঘর সাজিয়ে তুলুন নতুন রঙে, যা বাড়ির অন্যান্য জায়গার মতো আপনার মনেও ছড়িয়ে দেবে ইতিবাচক শক্তি এবং সমৃদ্ধির রেশ!
সাদা এবং হলুদ
সাদা পবিত্রতা এবং শান্তির প্রতীক। হলুদও একটি পবিত্র রং হিসাবে বিবেচিত হয়। এই দুই রঙের সংমিশ্রণ আপনার পুজোর ঘরে এক আধ্যাত্মিক তাৎপর্য যোগ করবে।
বেইজ এবং ব্রাউন
বেইজ-এর মতো নিউট্রাল রঙের সঙ্গে বাদামীর যুগলবন্দি পুজোর ঘরকে শুধু সুন্দরই করে তোলে না, বরং এক স্নিগ্ধতার আবেশ এনে দেয়। এই দু’টি রং একত্রে শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করে।
কমলা
কমলা রং উৎসব এবং আধ্যাত্মিক অনুষ্ঠানের জন্য আদর্শ। তবে খুব উজ্জ্বল কমলা চোখ ধাঁধিয়ে দেয় এবং তা ঘরের রং হিসাবে ভালও লাগে না। তার থেকে যে দেওয়ালে সিংহাসন রাখছেন, তাতে হালকা অথচ উজ্জ্বল কমলা ঠাকুরঘরের মহিমা আরও বাড়িয়ে তোলে।
লাল এবং সোনালি
ঠাকুরঘরকে রাজকীয় রূপ দিতে চান? সবার আগে এমন রং বাছুন, যা আপনার পুজোর ঘরের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলবে। যেমন লাল এবং সোনালি। লাল দিব্যশক্তির প্রতীক, তেমনই সোনালি বিলাস এবং প্রাচুর্য্যের রং। একত্রে তারা আপনার ঠাকুরঘরে এনে দেবে ঝলমলে দীপ্তি।
নীল এবং সাদা
ঠাকুরঘরে পা রাখতেই ঘিরে ধরুক এক নির্মল পরিবেশ। এমনটাই কি চাইছেন? তা হলে বেছে নিন নীল-সাদার যুগলবন্দি। নীল রং প্রশান্তি এবং স্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে। সঙ্গে সাদার পবিত্রতা আপনার ঠাকুরঘরকে অনন্য করে তুলবেই।
ঠাকুরঘরের জন্য রং বাছাইয়ের আগে খেয়াল রাখবেন রং যেন খুব বেশি গাঢ় না হয়। তা নেতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি করে। পুজোর ঘরে কালো রং সব সময়েই এড়িয়ে যাওয়া উচিত।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy