অভিনব কাঁথা কাজের শাড়িতে এ বার শারদীয়ায় আরও মোহময়ী সৌরসেনী মৈত্র। আনন্দ উৎসবে তারই এক ঝলক।
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৮:৫৭
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৮
ভারতীয় সেনা বাহিনীর কর্নেলের ঘরনি। কাশ্মীরে পশমিনা নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা ছিল ফারহা খানের। আর ছিল এমব্রয়ডারি ও টেক্সটাইলে দক্ষতা এবং এই বিষয়ে নতুন কিছু করার প্রবল ইচ্ছা।
০২০৮
স্বামীর কর্মসূত্রে এর পরে বাংলায় চলে আসা। কাশ্মীরী কাঁথার সঙ্গে মিল খুঁজে পান বাংলার কাঁথার। বাংলার কাঁথাকে জনপ্রিয় ও নতুন আঙ্গিকে পরিবেশন করতে উঠেপড়ে লেগেছিলেন তার পরেই।
০৩০৮
ফোর্ট উইলিয়মের অন্দরে ১৪ বছর কাঁথা স্টোরের দায়িত্ব সামলানোর সঙ্গে এবার ফারহা কলকাতার অভিজাত এলাকায় খুলে বসলেন নিজের কাঁথা স্টোর।
০৪০৮
পুজোর আগে সৌরসেনী মৈত্র সাজলেন ফারহার অভিনব কাঁথা কাজের শাড়িতে। কালো শাড়িতে ম্যাজেন্টা রঙে ছড়িয়ে থাকা ফুলের কাঁথা কাজ। তার আমেজে সৌরসেনী যেন ষোড়শী। কৈশোর পেরনোর প্রথম ছোঁয়ায় আরও মোহময়ী।
০৫০৮
শাড়িই প্রিয় পোশাক। উৎসবের দিনে শাড়ি ছাড়া কিছু ভাবতেই পারেন না কন্যে। নীল রং ভীষণ প্রিয়। আকাশ নীল পিওর সিল্কে সাদা ফুলের কাঁথা কাজে সৌরসেনীর শরীর জুড়ে শরৎ।
০৬০৮
বেজ রঙের উপরে নানা রঙে আঁকা ‘নকশি কাঁথা’ নাকি পটচিত্র? যেন আজও পরস্পরের দিকে তাকিয়ে তাদের ভালবাসার দিনগুলোকে মনে করে। এই শা়ড়িতে সৌরসেনীর মনেও প্রথম প্রেমের নস্ট্যালজিয়া।
০৭০৮
সাহসী মনের ছোঁয়ায় শাড়ি এ বার উদ্দাম। মভ রঙা চিরায়ত কাঁথা কাজের শাড়ি সৌরসেনীর ছোঁয়ায় চঞ্চল, উচ্ছ্বল। দু’দিকের কাঁধ থেকে নেমে আসা আঁচলে যেন সেই যৌবনেরই জয়গাথা।
০৮০৮
মডেল: সৌরসেনী মৈত্র শাড়ি: কাঁথা স্টোর ডিজাইনার: ফারহা খান রূপটান ও কেশসজ্জা: কুণাল সাহা স্টাইলিং: মাধব ছবি: সহেলী দাস মুখোপাধ্যায় স্থান: কাঁথা স্টোর ভাবনা ও পরিকল্পনা: শ্যামশ্রী সাহা