ফাইল চিত্র।
“চশমাটা খসে গেলে মুশকিলে পড়ি”! আপনারও কি একই সমস্যা? পুজোর জামা কাপড়, জুতো, অন্যান্য সাজ সরঞ্জাম সবই তৈরি। তবে “ধুর! একটা লুক ক্রিয়েট করার পর সেই তো চশমা পরতে হবে, পুরো সাজের দফারফা।” এই ভাবনাটি মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে? আপনার এই সমস্যার সমাধান নিয়ে হাজির আনন্দ উৎসব। চশমা পরেও কী ভাবে ফ্যাশনেবল হয়ে উঠবেন, তারই চাবিকাঠি এখন আপনার হাতের মুঠোয়।
মুখ যদি হয় গোলাকার, জ্যামিতিক শেপের ফ্রেম মানাবে ভাল। কারণ এ ক্ষেত্রে কপাল থেকে চোয়াল প্রায় সমান মাপের হয়, কোনও কৌণিক বিন্দু থাকে না। ওয়েফেরার বা আয়তাকার ফ্রেম নিতে পারেন। আবার ধরুন, আপনার মুখ যদি হয় চৌকো আকৃতির, তা হলে আয়তাকার বা ডিম্বাকার ফ্রেম বেশ মানাবে। অ্যাভিয়েটর ফ্রেমের চশমাও নেওয়া যেতে পারে, যেহেতু চৌকো আকারের মুখে চোয়াল চওড়া হয়।
আর মুখ যদি হয় পান পাতা আকৃতির? সরু ফ্রেম একদম সঠিক বাছাই হার্ট শেপ বা পানপাতা মুখের জন্য। কপালের দিকটা চওড়া হয়ে চোয়াল এবং চিবুকের কাছে ক্রমশ সরু হয়ে এসে পান পাতার আকার নেয়। ক্যাটস আই, হাফ রিম অথবা গোল ফ্রেমের চশমা ভাল দেখাবে।
ডায়মন্ড মুখের ক্ষেত্রে গাল হয় চওড়া, চোখ ও চোয়ালের দিকটা কিছুটা সরু। ওভাল বা ক্যাটস আই চশমা ভাল লাগে তাঁদের। চশমার উপরের দিকে হালকা নকশার আভাস আর নীচের দিক যদি হয় রিমলেস, তা হলে তো কথাই নেই! মনে করা হয়, পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষের মুখ সচরাচর ডিম্বাকার হয়। এ ক্ষেত্রে বর্গাকার ফ্রেম পরা যেতে পারে। তা ছাড়া, অন্যান্য সব ধরনের ফ্রেমই মোটামুটি মানিয়ে যায়।
তবে চশমার ফ্রেম বাছাইয়ের কোনও বাঁধাধরা নিয়ম নেই। নিজের মুখের আদল এবং পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করুন ফ্রেম। বিভিন্ন দোকানে অথবা অনলাইনে পেয়ে যাবেন বিভিন্ন দামের চশমা। আর সেই চশমাই হয়ে উঠতে পারে আপনার স্টাইল স্টেটমেন্ট।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy