তবে সে সাজ কিন্তু যেমন তেমন নয়। বরং তাতে থাকে ভৌতিক ছোঁয়া।
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১৯ অক্টোবর ২০২২ ১৮:২৫
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৮
হ্যালোইন বা অল হ্যালোইন মানে মহাপুরুষদের দিন। মূলত পশ্চিমি দেশগুলিতে এই উৎসবের জন্ম হলেও এখন তা পালিত হয় পৃথিবী জুড়ে।
০২০৮
সবাই সেজে ওঠে নানা রকম পোশাকে। সাজিয়ে তোলে নিজেদের ঘর বাড়ি। তবে সে সাজ কিন্তু যেমন তেমন নয়। বরং তাতে থাকে ভৌতিক ছোঁয়া।
০৩০৮
মূলত খ্রিস্টানদের রীতি মাফিক প্রতি বছর ৩১ অক্টোবর পালিত হয় এই উৎসব। হ্যালোইন অনেক জায়গায় ‘অল সেন্টস ইভ’ নামেও পরিচিত। এই প্রথার সূচনা হয়েছিল আজ থেকে প্রায় ২০০০ বছর আগে।
০৪০৮
তবে হাল আমলে হ্যালোইন পালন যেন হয়ে উঠেছে ট্রেন্ড। সাধারণ মানুষ থেকে তারকা, সবাই মজে ওঠেন এই উৎসবে।
০৫০৮
হ্যালোইন শব্দের অর্থ ‘পবিত্র সন্ধ্যা’। এই দিন সাধু বা মহাপুরুষদের স্মরণ করা হয়। যে সব আত্মার মুক্তি ঘটেনি, তাদের জন্যও প্রার্থনা করা হয়।
০৬০৮
হ্যালোইনের একটি অন্যতম বিশেষ উপাদান হল কুমড়ো। অনেকেই কুমড়ো দিয়ে সাজিয়ে তোলেন নিজেদের বাড়ি। কিন্তু কেন হঠাৎ কুমড়োই হয়ে উঠল উদযাপনের উপকরণ?
০৭০৮
শোনা যায়, এক সময়ে উত্তর আমেরিকার পরিযায়ীরা শালগমের বদলে কুমড়োর ব্যবহার শুরু করেন। আমেরিকায় তখন ফসল কাটার সময়। তাই ক্ষেত থেকে অপদেবতাদের দূরে রাখতে কুমড়োর ভিতরে আলো জ্বালিয়ে রাখার প্রথা চালু হয়। কালেদিনে সেই ভাবনাই জায়গা করে নিয়েছে হ্যালোইনে।
০৮০৮
এই বিশেষ দিনটিতে ভূতেদের দূরে রাখতে মানুষই ভূতের মতন পোশাকে সেজে ওঠে। এই উৎসব এখন আনন্দের উৎসব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই দিন বাচ্চা থেকে বয়স্ক, সকলেই তাই ভূত সেজে মজায় মাতেন।