এ বছর তিনি সিঁদুর খেলেননি। তা বলে বিজয়ার শুভেচ্ছা জানাতেও ভোলেনননি। নবমীতে নুসরত জাহান শাঁখা-পলায় পুরোদস্তুর বাঙালিনী। চিরন্তনী লাল পাড় সাদা শাড়ি, হাল্কা সোনার গয়নায় জানালেন বিজয়ার শুভেচ্ছা।
ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত বরাবরই ইতিবাচক। অভিনেত্রী জানেন, কোনও কিছুর শেষ মানেই নতুন করে শুরু। এক বছরের প্রতীক্ষা আর হাসিমুখ নিয়েই তিনি অনুরাগীদের সামনে। বিজয়ার শুভেচ্ছাবার্তাও সে ভাবেই।
০৮১২
লাল পাড় সাদা কাতান বেনারসিতে শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় যেন এক মুঠো শিউলির মতোই স্নিগ্ধ। শাঁখা, পলা, ভারী গয়না। সিঁথিতে চওড়া সিঁদুর। কপালে টিপ। মিষ্টি হাসিতে মায়ের কাছে আর্জি, “আবার এসো মা”। আর অনুরাগীদের প্রাপ্তি বিজয়ার শুভকামনা।
০৯১২
উৎসবেই ধুতি-পাঞ্জাবির বাঙালিয়ানাতেই মজে গৌরব রায়চৌধুরী। দশমীর সাজে গরদের পাঞ্জাবি, লাল ধাক্কাপাড় ধুতি। নেটমাধ্যমে মা দুর্গাকে তাঁর খোলা চিঠি— ‘তোমায় বিদায় দেওয়ার দুঃসাহস আমাদের নেই। পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষই তোমার সন্তান। এটা তোমার বাড়ি। তুমি বারে বারে এসো মা।’
১০১২
রোহিত সেন না ফেলুদা, দশমীতে অনুরাগীদের শুভেচ্ছা জানালেন কে? ইনস্টাগ্রাম বলছে, দুই চরিত্রে একাকার টোটা রায়চৌধুরী। তুঁতে রঙা সুতো কাজের পাঞ্জাবিতে সকলের মঙ্গল কামনায় সুপুরুষ অভিনেতা। সঙ্গে আন্তরিক আর্জি, পৃথিবী সু্স্থ হয়ে উঠুক আগের মতো। একটি বছর ধরেই এই কামনাই করবেন তিনি।
১১১২
বিজয়া দশমী মানেই লাল-সাদার যুগলবন্দি। সেই রংমিলন্তি অর্জুন চক্রবর্তীর পাঞ্জাবিতেও। সাদা জমিনে লাল সুতোর সূক্ষ্ম কাজ। ঠোঁটে লেগে স্মিত হাসি। জোড়হাতে সকলকে জানালেন বিজয়ার শুভেচ্ছা।
১২১২
এল উমার ফেরার পালা। মধুমিতা সরকারও যেন খানিক আনমনা। লাল বেনারসি, গা ভরা গয়না। চোখের তারায় উচ্ছলতা উধাও। যেন চিকচিক করছে জলবিন্দু। তবু আসছে বছর আবার দেখা হবে। হাসিমুখেই তাই বিজয়ার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অভিনেত্রী।