এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১২
কলকাতার সঙ্গে তাঁর প্রাণের টান। কাজে-অকাজে তাই বারবার ছুটে আসা ভালবাসার শহরে। গত বছর একগাল হেসে তিনি বলেছিলেন, “কলকাতা ছাড়া পুজো ভাবতেই পারি না।” এ বছরও ব্যতিক্রম নয় মোটেই। শিউলির গন্ধ মেখে আপাতত চারটে দিনের পরিকল্পনায় ব্যস্ত জয়া।
০২১২
আনন্দবাজার অনলাইনকে অভিনেত্রী বললেন, “পুজোয় আমি শাড়ি পরতেই বেশি পছন্দ করি। কিন্তু কাজকর্মের সুবিধার্থে অনেক সময়ে কুর্তিও পরি। এ বার নীল রঙের উপর জারদৌসি কাজ করা কুর্তা পরব। সঙ্গে শারারা ধাঁচের প্যান্ট।”
০৩১২
শাড়ি নিয়ে বাছবিচার করেন না জয়া। ভালবাসেন সব কিছুই। কিন্তু বাংলাদেশের জামদানি ছাড়াও মসলিন, চিরকালীন তাঁত রয়েছে তাঁর পছন্দের তালিকায়।
০৪১২
পোশাক শিল্পীর ভাবনায় তৈরি হয় তন্তুজ শাড়ি। তাঁতিরা দীর্ঘ সময় ধরে শাড়ি বোনেন জয়ার জন্যই। সেই সব শাড়ি ঘিরেই জয়ার যত আবেগ, আর অফুরান ভালবাসা।
০৫১২
জয়ার আফসোস, “আমি যে শাড়িগুলো পরি, কয়েক দিনের মধ্যেই সেগুলো নকল করে আরও অনেক শাড়ি বাজারে চলে আসে। তার পর সেই শাড়িগুলোই আবার কম দামে বিক্রি হয়। এতে শিল্পের ক্ষতি হয়। লোকসান হয় তাঁতিভাইদের।”
০৬১২
জয়ার শাড়ির মহিমা ছড়িয়েছে বিদেশেও। তাঁর তুতো ভাই-বোনরাও এখন ঠিক ‘জয়া আহসানের মতো’ শাড়ি কিনছেন ডলার দিয়ে।
০৭১২
গত অগস্টে মুক্তি পেয়েছে তাঁর সাম্প্রতিক ছবি ‘বিনিসুতোয়’। তার পর থেকে আপাতত কলকাতাতেই বাস কন্যের। উৎসবের চারটে দিন কী করবেন জয়া?
০৮১২
প্রাণখুলে আড্ডা, জমিয়ে খাওয়াদাওয়া আর দেদার ঘুরে বেড়ানো। আগেভাগেই পরিকল্পনা সেরে রেখেছেন জয়া।