Advertisement

Associate Partner

Style Partner

Associate Partner

Weddings Partner

Food Partner

Sohini Sarkar

অষ্টমী জুড়ে আনন্দবাজার অনলাইনে চাঁদের হাট, চলল ‘সেরা পুজো’র বিচার

পুজোর লড়াইয়ে জোর টেক্কা বারোয়ারি ও আবাসনের পুজোর মধ্যে। তার মধ্যে থেকেই কিছু পুজো পেল শ্রেষ্ঠ পুজোর শিরোপা।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৩ অক্টোবর ২০২১ ২১:২৬
Share: Save:
০১ ১৭
মহাষ্টমীর দিন আনন্দবাজার অনলাইনে চাঁদের হাট। বুধবারের বারবেলায় এসে উপস্থিত হলেন সোহিনী সরকার, রণজয় বিষ্ণু এবং অনুষা বিস্বনাথন।

মহাষ্টমীর দিন আনন্দবাজার অনলাইনে চাঁদের হাট। বুধবারের বারবেলায় এসে উপস্থিত হলেন সোহিনী সরকার, রণজয় বিষ্ণু এবং অনুষা বিস্বনাথন।

০২ ১৭
আনন্দবাজার অনলাইনের সম্পাদক অনিন্দ্য জানার সঙ্গে আবাসনের পুজোর লড়াই, ‘আবাসনের সিংহাসনে’-র বিচারকের ভূমিকায় ছিলেন তাঁরা। মোট ২৫০টি পুজো দিয়ে শুরু হয়েছিল লড়াই। দীর্ঘ বাছাই পর্বের পরে তিনটি সেরা পুজো বেছে নিলেন তাঁরা।

আনন্দবাজার অনলাইনের সম্পাদক অনিন্দ্য জানার সঙ্গে আবাসনের পুজোর লড়াই, ‘আবাসনের সিংহাসনে’-র বিচারকের ভূমিকায় ছিলেন তাঁরা। মোট ২৫০টি পুজো দিয়ে শুরু হয়েছিল লড়াই। দীর্ঘ বাছাই পর্বের পরে তিনটি সেরা পুজো বেছে নিলেন তাঁরা।

০৩ ১৭
প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে রাজারহাটের ইউনিওয়ার্ল্ড সিটি। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে টালিগিঞ্জের টলি গার্ডেন্স, তৃতীয় স্থান নিয়েছে অ্যাস্টর গার্ডেন কমপ্লেক্স।

প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে রাজারহাটের ইউনিওয়ার্ল্ড সিটি। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে টালিগিঞ্জের টলি গার্ডেন্স, তৃতীয় স্থান নিয়েছে অ্যাস্টর গার্ডেন কমপ্লেক্স।

০৪ ১৭
বিচার পর্বের মাঝেই বহাল ছিল বিচারকদের খুনসুটি। জুটি বেঁধেই নম্বর দিলেন সোহিনী-রণজয়। কিছু ভাবনা-চিন্তার পর নম্বর বসিয়ে সোহিনী বললেন, “আমি ক্লাসের মনিটর ছিলাম। একবার অঙ্কে শূন্য পাই। নিজে কখনও বেশি নম্বর পাইনি। তাই বেশি দিতেও পারি না।’’

বিচার পর্বের মাঝেই বহাল ছিল বিচারকদের খুনসুটি। জুটি বেঁধেই নম্বর দিলেন সোহিনী-রণজয়। কিছু ভাবনা-চিন্তার পর নম্বর বসিয়ে সোহিনী বললেন, “আমি ক্লাসের মনিটর ছিলাম। একবার অঙ্কে শূন্য পাই। নিজে কখনও বেশি নম্বর পাইনি। তাই বেশি দিতেও পারি না।’’

০৫ ১৭
নম্বর দিতে দিতেই রণজয়ের মার্কশিট দেখে ফোড়ন কাটলেন সোহিনী। হাসতে হাসতে বললেন, “রণজয় কাউকে শূন্য দিচ্ছে। আবার কাউকে নয় দিয়ে দিচ্ছে।” সোহিনী কথা শেষ করতেই অনিন্দ্য বললেন, ‘‘হাত খুলে নম্বর দিচ্ছি।’’ সঙ্গে সঙ্গে সোহিনীর টিপ্পনি, ‘‘তোমার নম্বর দেখে তো সেটা মনে হচ্ছে না।’’

নম্বর দিতে দিতেই রণজয়ের মার্কশিট দেখে ফোড়ন কাটলেন সোহিনী। হাসতে হাসতে বললেন, “রণজয় কাউকে শূন্য দিচ্ছে। আবার কাউকে নয় দিয়ে দিচ্ছে।” সোহিনী কথা শেষ করতেই অনিন্দ্য বললেন, ‘‘হাত খুলে নম্বর দিচ্ছি।’’ সঙ্গে সঙ্গে সোহিনীর টিপ্পনি, ‘‘তোমার নম্বর দেখে তো সেটা মনে হচ্ছে না।’’

০৬ ১৭
হাসিঠাট্টা, খুনসুটির মধ্যেই এগলো বিচার পর্ব। দুর্গার চোখ থেকে অসুরের মুখের অভিব্যক্তি, মণ্ডপের সাজসজ্জা থেকে পরিচ্ছনতা — সব কিছু নিয়েই চলল চুলচেরা বিশ্লেষণ।

হাসিঠাট্টা, খুনসুটির মধ্যেই এগলো বিচার পর্ব। দুর্গার চোখ থেকে অসুরের মুখের অভিব্যক্তি, মণ্ডপের সাজসজ্জা থেকে পরিচ্ছনতা — সব কিছু নিয়েই চলল চুলচেরা বিশ্লেষণ।

০৭ ১৭
অষ্টমীর সকালে সোহিনীর সাজ ছিল দেখার মতো। রঙিন শাড়ির কাজে আছে মা দুর্গা থেকে মহিষাসুর। হাসতে হাসতে সোহিনী বললেন, মানুষের মধ্যেও ভালো-খারাপ দুই দিকই থাকে। জুঁই ফুল ভালবাসেন সোহিনী। মাথায় তাই জুঁইয়ের মালা পরেছেন তিনি। হাতে চুড়ি।

অষ্টমীর সকালে সোহিনীর সাজ ছিল দেখার মতো। রঙিন শাড়ির কাজে আছে মা দুর্গা থেকে মহিষাসুর। হাসতে হাসতে সোহিনী বললেন, মানুষের মধ্যেও ভালো-খারাপ দুই দিকই থাকে। জুঁই ফুল ভালবাসেন সোহিনী। মাথায় তাই জুঁইয়ের মালা পরেছেন তিনি। হাতে চুড়ি।

০৮ ১৭
অনুষা সেজে উঠেছেন নীল শাড়িতে। চুলে গোলাপি ফুল। কপালে ছোট্ট টিপ, ঠোঁটে গাঢ় লাল লিপস্টিক।

অনুষা সেজে উঠেছেন নীল শাড়িতে। চুলে গোলাপি ফুল। কপালে ছোট্ট টিপ, ঠোঁটে গাঢ় লাল লিপস্টিক।

০৯ ১৭
রণজয় পরেছিলেন লাল ধুতি, সাদা পাঞ্জাবি। প্রেমিকের দিকে তাকিয়ে সোহিনী বললেন, “রণজয় কাল ডিজাইনারকে তাড়া দিয়ে এই পাঞ্জাবিটা আনিয়েছে এখানে পরে আসবে বলে।”

রণজয় পরেছিলেন লাল ধুতি, সাদা পাঞ্জাবি। প্রেমিকের দিকে তাকিয়ে সোহিনী বললেন, “রণজয় কাল ডিজাইনারকে তাড়া দিয়ে এই পাঞ্জাবিটা আনিয়েছে এখানে পরে আসবে বলে।”

১০ ১৭
এর পরেই ‘সেরা সর্বজনীন’-এর প্রতিযোগিতায় তারার মেলা। বিচারকের আসনে ছিলেন আনন্দবাজার অনলাইনের সম্পাদক অনিন্দ্য জানার সঙ্গে ছিলেন পরিচালক-প্রযোজক অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরি এবং অরিন্দম শীল, ও অভিনেত্রী-সাংসদ জুন মালিয়া। চার জনকেই পাওয়া গেল অষ্টমীর মেজাজে।

এর পরেই ‘সেরা সর্বজনীন’-এর প্রতিযোগিতায় তারার মেলা। বিচারকের আসনে ছিলেন আনন্দবাজার অনলাইনের সম্পাদক অনিন্দ্য জানার সঙ্গে ছিলেন পরিচালক-প্রযোজক অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরি এবং অরিন্দম শীল, ও অভিনেত্রী-সাংসদ জুন মালিয়া। চার জনকেই পাওয়া গেল অষ্টমীর মেজাজে।

১১ ১৭
জুন মালিয়া সেজে এসেছিলেন কমলা রঙের শাড়িতে। সঙ্গে ছিল সোনালি ঝুমকো ও বড় টিপ।

জুন মালিয়া সেজে এসেছিলেন কমলা রঙের শাড়িতে। সঙ্গে ছিল সোনালি ঝুমকো ও বড় টিপ।

১২ ১৭
পাল্লা দিয়ে সেজেছেন পুরুষরাও। অরিন্দম ও অনিরুদ্ধ, দুই পরিচালকই পরে এসেছিলেন পাঞ্জাবি।

পাল্লা দিয়ে সেজেছেন পুরুষরাও। অরিন্দম ও অনিরুদ্ধ, দুই পরিচালকই পরে এসেছিলেন পাঞ্জাবি।

১৩ ১৭
ঠাকুর দেখতে খুব ভালবাসেন অনিরুদ্ধ, নিজ মুখেই স্বীকার করলেন তা। তাঁর অকপট স্বীকারোক্তি, ‘‘ঘুরে ঘুরে ঠাকুর দেখার মজাই আলাদা।’’

ঠাকুর দেখতে খুব ভালবাসেন অনিরুদ্ধ, নিজ মুখেই স্বীকার করলেন তা। তাঁর অকপট স্বীকারোক্তি, ‘‘ঘুরে ঘুরে ঠাকুর দেখার মজাই আলাদা।’’

১৪ ১৭
অতিমারির পরিস্থিতিতে অন্যান্য বছরের মতো মণ্ডপে ঘুরে ঠাকুর দেখার সামান্য হলেও ঝুঁকি থেকেই যায়। কিন্তু তার মধ্যেই জুন আশাবাদী। বললেন, আনন্দবাজার অনলাইনের দৌলতে বিচার করতে গিয়েই অন্তত কিছু ঠাকুর দেখা হল।

অতিমারির পরিস্থিতিতে অন্যান্য বছরের মতো মণ্ডপে ঘুরে ঠাকুর দেখার সামান্য হলেও ঝুঁকি থেকেই যায়। কিন্তু তার মধ্যেই জুন আশাবাদী। বললেন, আনন্দবাজার অনলাইনের দৌলতে বিচার করতে গিয়েই অন্তত কিছু ঠাকুর দেখা হল।

১৫ ১৭
অরিন্দম শীল বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন বিভিন্ন পুজোর থিম, তাদের অন্তর্নিহিত ভাবনা। ১০টি পুজো দেখার পর ক্ষণিকের বিরতি। তার মধ্যেও উত্তেজনা কমেনি পরিচালকের। বললেন, ‘‘হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বাকি আছে।’’

অরিন্দম শীল বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন বিভিন্ন পুজোর থিম, তাদের অন্তর্নিহিত ভাবনা। ১০টি পুজো দেখার পর ক্ষণিকের বিরতি। তার মধ্যেও উত্তেজনা কমেনি পরিচালকের। বললেন, ‘‘হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বাকি আছে।’’

১৬ ১৭
সব পুজো খুব খুঁটিয়ে দেখলেন বিচারকরা। তবে সব চেয়ে বেশি মন দিলেন অরিন্দম শীল। সেই জন্য প্রচুর উপাধিও জুটে যায় তাঁর। অনিন্দ্য বলেই দিলেন, অরিন্দমকে ‘পুজাশ্রী’ তকমা দেওয়া উচিত।

সব পুজো খুব খুঁটিয়ে দেখলেন বিচারকরা। তবে সব চেয়ে বেশি মন দিলেন অরিন্দম শীল। সেই জন্য প্রচুর উপাধিও জুটে যায় তাঁর। অনিন্দ্য বলেই দিলেন, অরিন্দমকে ‘পুজাশ্রী’ তকমা দেওয়া উচিত।

১৭ ১৭
অনিরুদ্ধর নম্বর দেওয়া নিয়ে ঠাট্টা করলেন জুন। বললেন, ‘‘খুব কড়া নম্বর দিচ্ছিস তুই।’’ উত্তরে পরিচালক বললেন, ‘‘তুই কিছু কম সিরিয়াস নোস। আমাকে শাসন করছিস।’’

অনিরুদ্ধর নম্বর দেওয়া নিয়ে ঠাট্টা করলেন জুন। বললেন, ‘‘খুব কড়া নম্বর দিচ্ছিস তুই।’’ উত্তরে পরিচালক বললেন, ‘‘তুই কিছু কম সিরিয়াস নোস। আমাকে শাসন করছিস।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy