খুদেতম সদস্য ঐন্দ্রিলা (‘মিঠাই’-এর শ্রীনিপা) শ্যুটে এসেই ঘুমের দেশে। ছ’জনের সাজগোজ শেষ হতে ঐন্দ্রিলার ‘দিদি’ দিয়া (‘মিঠাই’-এর শ্রীতমা) আদর করে ঐন্দ্রিলাকে ঘুম থেকে তুলে সাজতে বসালেন।
মডেলদের সাজগোজের দায়িত্বে ছিলেন বুকুন (দেবত্রী)। ধারাবাহিকে অভিনেতা-অভিনেত্রীদের চিরাচরিত সাজে দেখতে চাননি। তাই দেবাশিসের (দেবু’জ) পোশাক পরিয়েছেন মডেলদের। তাঁরই গয়না সাজ-সঙ্গী।
০৯১৫
ছ’জন ঘনিষ্ঠ হয়ে ছবি তোলার পালা। দিয়া (চক্রবর্তী) সৌরভকে বলে উঠলেন, ‘‘দেখো, তোমার বৌ আমায় মারবে না তো?’’ নিমেষে হাসির রোল। দিয়া (মুখোপাধ্যায়) এবং বিশ্বাবসু কাছাকাছি আসতেই দেবাশিস বলে উঠলেন, ‘‘ধারাবাহিকের দাদা-বোন এখানে প্রেমিক-প্রেমিকা!’’
১০১৫
কাজের ফাঁকে হঠাৎই লাল গাড়ির বনেটে চড়ে বসেছেন ‘রামকৃষ্ণ’। চিত্রগ্রাহক অরিন্দম মণ্ডলকে ডেকে ক্যামেরাবন্দিও হল সে মুহূর্ত। আর দূর থেকে তাঁর কাণ্ডকারখানা দেখে হাসি চেপে রাখতে পারলেন না বাকিরা।
১১১৫
সময় নষ্ট ‘মহাপাপ’! দিয়া (চক্রবর্তী) আর অমিতাভ তাই ইনস্টাগ্রামের ঝুলি ভরায় মন দিলেন। তৈরি হতে থাকল রিলের পর রিল।
১২১৫
ঘুম থেকে উঠে ঐন্দ্রিলা সকলের চেয়ে বেশি চঞ্চল। ক্যামেরার সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে অভিব্যক্তি পাল্টাচ্ছিলেন ১৯ বছরের অভিনেত্রী।
১৩১৫
বিশ্বাবসুকে বাথটাবে শুইয়ে দিতেই খুনসুটি শুরু দুই দিয়া-র। ‘‘কী রে তোর স্নান শেষ হল? এ বার ওঠ।’’ হাসিতে গড়িয়ে পড়লেন দুই কন্যে।
১৪১৫
শিল্পী নবীন দাসের রূপটানে, দেবাশিসের পোশাক ও গয়নায় সেজে উঠে, অরিন্দমের ক্যামেরাবন্দি হয়ে বেজায় খুশি ছয় শিল্পীই। সাতসকাল থেকে বিকেল, লাগাতার কাজ করেও ক্লান্তির ছাপটুকুও দেখা গেল না কারও মধ্যেই।