কুমোরটুলির মাটির গন্ধ মাখলেন। শিল্পীদের কাজ দেখে একেবারেই অভিভূত নায়িকা। কাজের বাইরে কুমোরটুলিতে কি এর আগেও আসা হয়েছে? কিছুটা আবেগে গা ভাসিয়েই শ্রাবন্তী বললেন, "আমি আগেও এসেছি। কুমোরটুলিতে এলেই মনে হয় দুর্গাপুজো চলে এসেছে। ঢোকার মুখে শিল্পীদের দেখলাম, কেউ মায়ের চক্ষুদান করছেন, কেউ অস্ত্র দিচ্ছেন।মনে হচ্ছিল স্তব্ধ হয়ে দেখেই যাই শুধু।"
প্রতিমার সাজের পাশাপাশি প্রতি বারই নজরকাড়া শ্রাবন্তীর পুজোর সাজ। এ বারে কেমন সাজবেন ভেবেছেন? শ্রাবন্তী জানান, তাঁর কাছে পুজো মানেই সাবেক সাজ। নায়িকার কথায়, "এমনিতে খুব একটা শাড়ি পরা হয় না। পুজোর সময়ে তাই নিজেকে শাড়িতে দেখতেই ভালবাসি। বিশেষত অষ্টমীর সকাল-সন্ধে পুরো সময়টাই শাড়ি। নিজেকেই প্রতিমার মতো সাজিয়ে তুলি।"
"এক জন মেয়ে হিসেবে তো বটেই, তা ছাড়া সাধারণ মানুষ হিসেবেই চাইছি এর বিচার। তবে পুজোটা অনেকের কাছেই রুটিরুজির বিষয়। ঢাকি, প্রতিমাশিল্পী থেকে শুরু করে ফুচকাওয়ালা— সারাটা বছর তাঁরা তাকিয়ে থাকেন এই কয়েকটা দিনের দিকে। তাঁদেরও জীবনযাপন করতে হবে। আমি মনে করি উৎসবের সঙ্গে বিচারের জন্য লড়ে যেতে হবে," বললেন শ্রাবন্তী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy