সিঁদুরখেলার মধ্যে যে আনন্দ রয়েছে, তা তাঁর প্রাণের খুব কাছের। এ বছর দশমীতে সিঁদুরে রাঙা হয়ে উঠলেন তিনি। সিঁদুর খেললেন রূপান্তরকামীদের সঙ্গেও।
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
কলকাতাশেষ আপডেট: ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৭:১১
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৮
একান্নবর্তী পরিবারে বড় হয়েছেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। ছোট থেকেই পরিবারের সকলকে সিঁদুর খেলতে দেখেছেন। সিঁদুরখেলার মধ্যে যে আনন্দ রয়েছে, তা তাঁর প্রাণের খুব কাছের। এ বছর দশমীতে সিঁদুরে রাঙা হয়ে উঠলেন তিনি। সিঁদুর খেললেন রূপান্তরকামীদের সঙ্গেও।
০২০৮
রবিবার কাঁকুড়গাছির মিলনমেলা সমিতির প্রাঙ্গনে উমাবরণে হাজির হন অভিনেত্রী। শেষ দিনে মনে বিষাদ নিয়েও মায়ের বরণ সারলেন তিনি। সেই সঙ্গে মেতে উঠলেন ধামসা-মাদলের ছন্দেও!
০৩০৮
বিকেল গড়িয়ে তখন সন্ধে, গোটা পুজো মণ্ডপের অপেক্ষা তখন একজনকে ঘিরেই। কিছু মুহূর্তের অপেক্ষা, তারপরেই পুজো প্রাঙ্গনে এসে হাজির হন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। পরনে লাল পাড় সাদা রঙের শাড়ি, খোঁপায় ফুল আর ঠোঁটে সেই চেনা হাসি।
০৪০৮
মণ্ডপে ঢুকেই উমাবরণে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তিনি। আর তার পরেই মাতেন সিঁদুরখেলায়। সিঁদুরখেলার সঙ্গে বাঙালির আবেগের সম্পর্ক বহু দিনের। শ্রাবন্তীরও কি তাই?
০৫০৮
অভিনেত্রী হেসে বলেন, "আমি একান্নবর্তী পরিবারে বড় হয়েছি। ছোট থেকেই মাকে দেখেছি, পরিবারের অন্যান্য সকলকে দেখেছি সিঁদুর খেলতে। মায়ের বিদায়ের মুহূর্তটা একদম অন্যরকম।"
০৬০৮
তবে পুজোর এই শেষ দিনে আনন্দের মাঝেও চোখে জল তারকা থেকে আমজনতা সকলেরই। আবারও একটা বছরের অপেক্ষা। কেমন অনুভূতি হচ্ছে শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের?
০৭০৮
তিনি বলেন, "এই যে পুজো আসছে পুজো আসছে, এই বিষয়টাই দারুণ লাগে। আবারও একটা বছর অপেক্ষা করতে হবে। যদিও সামনে দীপাবলি আছে। তবে দুর্গাপুজোর আমেজটাই আলাদা।"
০৮০৮
এইবারের পুজোটা কেমন কাটল অভিনেত্রীর? প্রশ্ন শুনেই শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের ঠোঁটে একগাল চওড়া হাসি। তিনি বলেন, "পুজো খুব ভাল কেটেছে। পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে দারুণ সময় কাটিয়েছি। আর খাওয়াদাওয়া তো রয়েছেই।"