দুর্গা-রূপে সামনে এলেন ঋতাভরী।
‘জীর্ণ পুরাতন যাক ভেসে যাক ভেসে যাক।’
কবিগুরুর গানের এই পঙক্তিই ঋতাভরী চক্রবর্তীর যাবতীয় সাহসের উৎস। করোনার অতিমারিতে তাঁর দ্বিতীয় পুজো। দীর্ঘ অসুস্থতার পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন ঋতাভরী। দেবীপক্ষের সূচনায় সেজে উঠলেন তিনি। দুর্গা-রূপে সামনে এলেন কন্যে।
লাল পেড়ে সাদা শাড়ি, এক ঢাল খোলা চুল, সিঁথি ভরতি সিঁদুর, মাথায় পদ্ম — পার্বতী সেজেছেন ঋতাভরী। সব রোগ, ব্যাধি যাতে শেষ হয়, সেই প্রার্থনাই করেছেন তিনি। ঋতাভরীর কথায়, “চিত্রশিল্পীর রবি বর্মার আঁকা ছবি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এ ভাবে সেজে উঠেছি। সারা বছর মানুষ অনেক কিছু হারিয়েছেন। প্রত্যেকের সঙ্গেই কিছু না কিছু খারাপ হয়েছে। তাই সকলের ভাল লাগার জন্যই এই চেষ্টাটুকু করলাম।”
এর পরেই লাল টকটকে শাড়ি গায়ে জড়ালেন ঋতাভরী। কপালে এঁকে নিয়েছেন চন্দন। মহালয়ার ভোরে নিজেকে সাজালেন তিনি। ঋতাভরীও কি তবে দশভুজা? তাঁর উত্তর, “নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলেই দশভুজা। আমি মনে করি ঈশ্বর সর্বত্র বিরাজ করেন।” অন্ধকার সময় পার করে সুদিনের অপেক্ষায় তিনি। “এই মহালয়া থেকেই আমরা নতুন করে আশার আলো দেখব। একটু একটু করে আবার সব ঠিক হবে”, হেসে বললেন ঋতাভরী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy