Advertisement

Associate Partner

Style Partner

Associate Partner

Weddings Partner

Food Partner

Ananda Utsav 2019

আমি, ঐন্দ্রিলা আর বিক্রম হয়তো পুজোয় একসঙ্গে বেরব : অঙ্কুশ

এ বার পুজোতেও আমি ঐন্দ্রিলা বিক্রম হয়তো বেরবো।

অঙ্কুশ হাজরা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৯:৪১
Share: Save:


পুজোর জন্য সারা বছর তাকিয়ে থাকি। এটা এমন একটা সময় যখন সবাই নিজের মতো করে খুশি।পুজোর সঙ্গে নতুন সিনেমা রিলিজের একটা যোগ আছে। গত পাঁচ বছরে আমার কোনও না কোনও ছবি পুজোতে এসেছে। ‘খিলাড়ি’, ‘বল দুর্গা মাইকি’, ‘জুলফিকার’, ‘ভিলেন’। এ বার অনেক বছর পরে পুজোতে ছবি নেই তাই টেনশন ফ্রি আনন্দে ঘুরতে চাই। অষ্টমী অবধি কলকাতায় পুরোপুরি পুজোর আমেজটা নিয়ে কয়েক দিনের জন্য বিদেশে পাড়ি দেব।


পুজোয় যেমন নতুন ছবির মুক্তির বিষয় থাকে তেমনই পুজোতে উদ্বোধনের একটা বিষয় থাকে। এই জায়গাটা আমি খুব উপভোগ করি। কত মানুষ অপেক্ষা করে থাকে দেখার জন্য। আমরা যখন প্যান্ডেলে যাই দেখি ভিড়ে ভিড়াক্কার। সেখান থেকে উচ্ছ্বাসে আনন্দে মানুষ চিৎকার করতে থাকে তাদের পরিচিত ভাললাগার মুখগুলো দেখে। সত্যি, তখন মনে হয় এটাই কলকাতার পুজো। এত মানুষের ভালবাসার দেখা মেলে এই পুজোতে।
সারা বছর বেশ ভাল রকম নিয়মের মধ্যে থাকলেও পুজোয় জমিয়ে খাওয়াদাওয়া করতে ইচ্ছে করে। কিন্তু এখানেও সমস্যা আছে এ বার। পুজোর চার-পাঁচ দিন পরেই একটা নতুন ছবির কাজ শুরু হচ্ছে আমার। তাই পুজোয় যেমন খুশি খাওয়াটা এ বার হবে না।


পুজোর সঙ্গে উপহার দেওয়া নেওয়ার একটা জায়গা আছে। এই দেওয়া নেওয়া পরিবার বন্ধু সকলের মধ্যেই চলে। না, ঐন্দ্রিলাকে পুজো বলে বিশাল কিছু দেব এমনটা নয়। আসলে আমরা দু’জন সময় পেলেই কেনাকাটা করতে শপিং মলে চলে যাই। সারা বছরই কেনাকাটা চলতে থাকে। তবে পুজোয় নতুন কালেকশনের জন্য আমরা দু’জনেই পছন্দমতো পোশাক কিনি। অনেকে ভাবেন হয়তো আমরা শপিং মলে যাই না। বিষয়টা একেবারেই তা নয়। তবে যখন লোকজন কম থাকে সেই সময়ে আমরা যাওয়ার চেষ্টা করি। আর পুজোয় কোন পরিবারে কার কী উপহার এই পুরো বিষয়টা মা ঠিক করে। ওটা মায়ের দায়িত্ব। আমি মাথা ঘামাই না।

আরও পড়ুন :বন্ধুরাই আমার এ বারের পুজো মাতিয়ে রাখবে: মধুমিতা​

একান্তে অঙ্কুশ ও ঐন্দ্রিলা


দুর্গাপুজো সকলকে নিয়ে দলবেঁধে আনন্দ করার পুজো। সেই জায়গা থেকে আমার বা ঐন্দ্রিলার কখনও মনে হয় না যে আমরা দু’জনে কোথাও যাবো। আমাদের দল নিয়েই আমরা পুজো ঘুরি। বড় বড় প্যান্ডেলগুলো তো উদ্বোধন করতে গিয়েই ঘোরা হয়ে যায়। তার পরে বন্ধুরা মিলে বেরোই। বর্ধমানে আমার এক বন্ধু আছে, ও যেমন থাকেই। এ বার পুজোতেও আমি ঐন্দ্রিলা বিক্রম হয়তো বেরবো। তবে বেশির ভাগ বন্ধুই শুনছি পুজোতে বাইরে যাচ্ছে। দেখা যাক কী হয়।

আরও পড়ুন:পুজোয় যেন কিছু বাদ না পড়ে, হারিয়ে না যায়: গৌরব


পুজোয় আলাদা করে শুধু আমি আর ঐন্দ্রিলা দু’জনে বেড়াব, দু’জনের উপহার কিনব, এ রকম ভাবিনি। সকলে না মিললে বাঙালির দুর্গাপুজোর মজাই তো বোঝা যাবে না!

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy