প্রতীকী ছবি
পেট্রলের দাম সমানে বাড়ছে। আর সেই পেট্রল পুড়লে পরিবেশে বাড়ছে কার্বনের পরিমাণ। সুতরাং পুজোর আগে যদি স্কুটার কেনার ইচ্ছে থাকে, বরং কিনুন বৈদ্যুতিন স্কুটার। বেশ কয়েক বছর ধরে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটে চলেছে দুই চাকার গাড়ির প্রযুক্তিতে। যদিও গাড়ির বাজারে ধারাবাহিক ভাবে পেট্রলচালিত গাড়ির আধিপত্য রয়েছে, কিন্তু বৈদ্যুতিন স্কুটারের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার পর মানুষ অনেকটাই ঝুঁকছে সে দিকে।
বৈদ্যুতিন স্কুটার নাকি পেট্রলচালিত গাড়ি - এই প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে অনেকেরই মনে। এই দুই ধরনের গাড়ির বেশ কিছু নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এগুলি বিশ্লেষণ করে নিজের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী ঠিক করতে হবে কোনটি আপনার জন্য উপযুক্ত। কী কী গুণাগুণ রয়েছে এই দুই ধরনের গাড়িতে?
পেট্রলের অর্থনৈতিক বিকল্প হিসেবে বৈদ্যুতিন স্কুটার যথাযথ। ব্যাটারি-চালিত হওয়ায় অনেকটাই সাশ্রয়ী এই গাড়ি। দুই থেকে তিন ঘণ্টা চার্জ দিলেই যথেষ্ট। শুধু তা-ই নয়, এই স্কুটার পরিবেশ বান্ধবও বটে। শব্দ দূষণ, বায়ু দূষণ এড়ানো যায় এতে। অন্য দিকে পেট্রল চালিত গাড়ি থেকে নির্গত ধোঁয়া বা গ্যাস থেকে কী পরিমাণ বায়ু দূষণ হয়, তা অনেকেরই জানা। অ্যাক্সিলারেটর অথবা সাইলেন্সরের আওয়াজে শব্দ দূষণও হয় খানিকটা। এই অসুবিধাগুলি থাকে না বৈদ্যুতিন স্কুটারে। আকারে ছোটো হওয়ায় যানজটেও টুক করে গলে বেরিয়ে যাওয়া যায়।
বৈদ্যুতিন স্কুটারে রক্ষণাবেক্ষণের খরচও অনেকটা কম পেট্রল চালিত গাড়ির তুলনায়। নিয়মিত সার্ভিসিং –এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে পেট্রলচালিত গাড়িতে। এ ছাড়াও কম দূরত্বের জন্য বৈদ্যুতিন স্কুটার একেবারে উপযুক্ত। কয়েকটি জনপ্রিয় বৈদ্যুতিন স্কুটার হল, ওলা এসওয়ান প্রো, আথার ৪৫০এক্স, বাজাজ চেতক, ওকিনাওয়া আই–প্রেইজ+, রিভল্ট আরভি৪০০। শহর কলকাতাতেই প্রচুর শোরুম রয়েছে। নিকটবর্তী যে কোনও শোরুম বা অনলাইনে কিনতে পারেন বৈদ্যুতিন স্কুটার।
এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy