NASA

ধূমকেতুর ধাক্কাতেই শেষ হবে পৃথিবী, আশঙ্কা নাসার বিজ্ঞানীর

সম্প্রতি ওয়াশিংটনে আয়োজিত প্ল্যানেটরি ডিফেন্স কনফারেন্সে এ রকমই আশঙ্কা প্রকাশ করলেন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানী জিম ব্রিডেনস্টাইন। তাঁর বিশ্বাস, বিশালাকার ধূমকেতুর ধাক্কাতেই শেষ হবে আমাদের ধরিত্রী।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

ওয়াশিংটন শেষ আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০১৯ ১৯:৪১
Share:

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা ধূমকেতু। ছবি সৌজন্যে নাসা।

পৃথিবীর দিকে তীব্র গতিতে ধেয়ে আসতে মহাজাগতিক বস্তু। সেই মহাজাগতিক বস্তুর আঘাতে টুকরো টুকরো হয়ে গেল পৃথিবী। হলিউড সিনেমায় এই ধরনের দৃশ্য দেখতে আমরা অভ্যস্ত। কিন্তু এই দৃশ্যই যদি বাস্তব হয়ে ওঠে? মহাকাশ থেকে ধেয়ে আসা ধূমকেতুর ধাক্কায় ধ্বংস হয়ে যায় আমাদের বাসস্থান?

Advertisement

সম্প্রতি ওয়াশিংটনে আয়োজিত প্ল্যানেটরি ডিফেন্স কনফারেন্সে এ রকমই আশঙ্কা প্রকাশ করলেন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানী জিম ব্রিডেনস্টাইন। তাঁর বিশ্বাস, বিশালাকার ধূমকেতুর ধাক্কাতেই শেষ হবে আমাদের ধরিত্রী। ওই কনফারেন্সে ব্রিডেনস্টাইনচেলিয়াবিন্সের ঘটনার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। রাশিয়ার চেলিয়াবিন্স শহরে ৬৯ হাজার কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে আছড়ে পড়েছিল একটি ধূমকেতু। সেই ধূমকেতু ওই এলাকার মারাত্মক ক্ষতি করেছিল।

তবে এই ধূমকেতুর হাত থেকে পৃথিবীতে বাঁচাতে নাসার পদক্ষেপের কথাও জানিয়েছেন ব্রিডেনস্টাইন। তিনি জানিয়েছেন, পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা ১৪০ মিটারের বড় সব ধূমকেতুর দিকেই নজর রাখছে নাসা। পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়ার ক্ষমতা রাখে সে রকম সব ধূমকেতুই রয়েছে নাসার নজরে।

Advertisement

তবে বিজ্ঞানীদের আশা একটি জায়গাতেই, অধিকাংশ ধূমকেতু পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়ার আগে ওজন হারায়। পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়ার আগেই বায়ুমণ্ডলে জ্বলে পুড়ে শেষ হয়ে যায় অধিকাংশ ধূমকেতু।

আরও পড়ুন: টিনটিন দেখেছিল তিব্বতে, রহস্যময় ইয়েতি নিয়ে কী বলছেন বাকিরা?

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement