প্রতীকী ছবি। ছবি সংগৃহীত।
কর্মীর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ। সেই অভিযোগে চাকরি খুইয়েছিলেন ফ্রান্সের এক ব্যক্তি। অভিযোগটি এই যে, অফিসে এসে সহকর্মীদের সঙ্গে হাসি মজায় অংশগ্রহণ করতে পারতেন না তিনি। সপ্তাহান্তে সংস্থার তরফে যে নৈশভোজের আয়োজন করা হত, সেই ভোজসভায় গিয়ে পানাহারও করতেন না। সেই অপরাধেই তাঁকে বহিষ্কার করে প্যারিসের ওই সংস্থা। বহিষ্কারের কারণ হিসাবে জানানো হয়, এই কর্মী ‘যথেষ্ট পেশাদার’ নয়।
কিন্তু বহিষ্কৃত হয়েও ভেঙে পড়েননি তিনি। উল্টে সংস্থার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ফ্রান্সের একটি আদালতের দ্বারস্থ হন। আদালত রীতিমতো সংস্থাটিকে ভর্ৎসনা করে এই কর্মীকে ফিরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেয়। আদালত তার পর্যবেক্ষণে জানায়, সংস্থা যেটাকে মজা বলছে, সেটা আসলে অন্যকে হেয় করা এবং হেনস্থা করা।
অভিযোগকারী ব্যক্তির অভিযোগ, ২০১১ সালে তিনি ওই সংস্থায় যোগ দিয়েছিলেন। ২০১৪ সালে তিনি কোম্পানির ডিরেক্টর হন। কিন্তু ২০১৫ সালে তাঁকে হঠাৎই ছাঁটাই করার সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থা।