পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ফাইল ছবি
পাক মিডিয়া সূত্রে খবর, প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পরামর্শে ন্যাশানাল অ্যাসেম্বলি ভেঙে দিয়েছেন।
পাকিস্তান পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বিলাবল ভুট্টো জারদারি বলেন, ‘‘সরকার সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। অনাস্থা প্রস্তাবে ভোট দিতে দেয়নি। ঐক্যবদ্ধ বিরোধী দল সংসদ ছাড়ছে না। আমাদের আইনজীবীরা সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন।’’
দেশবাসীকে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হতে বললেন ইমরান খান।
ন্যাশানাল অ্যাসেম্বলি ভেঙে দিয়ে ভোটে যাওয়ার জন্য প্রেসিডেন্টকে অনুরোধ করলেন ইমরান খান।
ইমরানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব বাতিল করলেন ডেপুটি স্পিকার। ইমরানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাবকে সংবিধান বহির্ভুত বললেন ডেপুটি স্পিকার।
ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির কাজ শুরু হতে দেরি হচ্ছে। আস্থা ভোটের আগে ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে কথা বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী।
পাকিস্তানের পঞ্জাবের নতুন গভর্নর হিসাবে উমর সরফরাজ চিমাকে নিয়োগ করা হল। এর আগে চৌধুরী মোহম্মদ সারোয়ারকে ওই পদ থেকে সরিয়ে দেয় ইমরান সরকার।
আস্থা ভোটের আগে নাম না করে ইমরানকে আক্রমণ করলেন নওয়াজ শরিফ কন্যা মারিয়াম।
ইমরান খানের বিরুদ্ধে আস্থাভোটের আগে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির স্পিকার আসাদ কায়সারকে অপসারণের জন্য একটি প্রস্তাব আনল বিরোধীরা। ১১০ জনের স্বাক্ষর রয়েছে সেই প্রস্তাবে।
আস্থা ভোটের আগে পঞ্জাবের গভর্নরকে বরখাস্ত করলেন ইমরান খান।
আস্থা ভোট শুরু হওয়ার আগে বিক্ষোভ, জমায়েত বন্ধ করতে ইসলামাবাদে জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। স্থানীয় জেলা প্রশাসনের থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে পাক ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির বাইরে।
ইমরান খান এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘প্রতিষ্ঠান’ তাঁকে তিনটি বিকল্প দিয়েছিল— ইস্তফা, আস্থা ভোট এবং নির্বাচন এগিয়ে আনা। প্রশ্ন হল, কে এই ‘প্রতিষ্ঠান’? ইমরান স্পষ্ট না করলেও রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এ ক্ষেত্রে পাক সেনার দিকেই ইঙ্গিত করেছেন তিনি।
বিরোধীদের দাবি, অন্তত ১৭৫টি ভোট তাদের পক্ষে পড়বেই, যা ম্যাজিক সংখ্যা (১৭২)-এর চেয়ে বেশি। একটি পাক চ্যানেলের দাবি, বিরোধী এবং বিক্ষুব্ধ মিলে সবাই ভোট দিলে সংখ্যাটা ১৯৯-এ পৌঁছে যেতে পারে। ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি মোট আসন সংখ্যা ৩৪২।
বিরোধী পক্ষ যদি অনাস্থা প্রস্তাবটাই শেষ মুহূর্তে প্রত্যাহার করে নেয়? শীর্ষ স্তরের একটি সূত্রের দাবি, এই একটি মাত্র বিষয় ধরেই বিরোধীদের সঙ্গে নেপথ্যে আলোচনা চালাচ্ছে ইমরানের সরকার। সেই অঙ্ক একেবারেই লেনদেনের— বিরোধীরা অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করবে। বিনিময়ে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি ভেঙে দিয়ে ভোটে যাওয়ার কথা ঘোষণা করবেন ইমরান। তাতে সাপও মরবে, লাঠিও ভাঙবে না।