মঞ্চে সৈকত
মঞ্চে হাজির সৈকত চট্টোপাধ্যায়। জলপাইগুড়ি যুব তৃণমূলের সভাপতি। দিন কয়েক আগেই জলপাইগুড়িতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মঞ্চে যাঁর উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এক পুলিশ কর্মীকে চড় মেরে বিপাকে পড়েন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। পুলিশ তাঁকে খুজছিল। অথচ পুলিশের খাতা ফেরার হয়েও প্রকাশ্যে রাজনৈতিক মঞ্চে তিনি উপস্থিত থাকায় প্রশ্ন ওঠে। পরে অবশ্য তিনি আগাম জামিন পান। এ দিন মুখ্যমন্ত্রীর সভায় মঞ্চে তাঁকে দেখা গিয়েছে।
মাঠেই রান্না
১১ হাজার ডিম, ২০ কুইন্টাল কপি, ১৫ কুইন্টাল আলু, ১০ কুইন্টাল সিম। তা নিয়েই মেনু তৈরি হয়েছে। ভাত, ডাল, কপির তরকারি, সিমের তরকারি, ডিমের ঝোল। মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে শিলিগুড়িতে কর্মিভায় যোগ দিতে আসা তৃণমূলের নেতা কর্মীদের জন্য দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করা হয় কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামের মেলার মাঠে।
গলার জোরে
ভাল স্লোগান দিতে পারার জন্য মুখ্যমন্ত্রী ডাকলেন সৈকত চট্টোপাধ্যায়ের। জলপাইগুড়ি জেলা যুব তৃণমূলের সভাপতি। এ দিন মুখ্যমন্ত্রী সভাস্থলে পৌঁছনোর আগে তিনি বক্তৃতাও করেন। মুখ্যমন্ত্রীর ডাক পেয়েই মাইক্রোফোন হাতে নেন সভার শেষ পর্বে স্লোগান দিতে।
সভা ভরাতে
সভা তখন শুরু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু, নিরাপত্তা নিয়ে কড়াকড়িতে অনেকেই বাইরে দাঁড়িয়ে। কিছুক্ষণের মধ্যেই পৌঁছবেন দলনেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অথচ মঞ্চের কর্মিসভার একাংশ আসন তখনও ফাঁকা পড়ে। নিরাপত্তার কড়াকড়ি শিথিল করতে নির্দেশ পৌঁছয়। এর পরে ফাঁকা আসনগুলি পূর্ণ হয়েছে।
বন্ধ অটো
বেলা দু’টো থেকে শিলিগুড়ির বাঘাযতীন পার্কে মুখ্যমন্ত্রীর সভা। তাই সাড়ে ১২টা থেকেই কোর্ট মোড়মুখী সমস্ত অটো চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। তাতে বিপাকে পড়েন যাতায়াতকারীদের অনেকেই। তাদের একাংশের কথায়, এতে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী এ দিন মঞ্চে বলেছেন, “এখানে আমরা মাঝে মধ্যেই সভা করতে আসি। তাতে অনেকের সমস্যা হয়। কিন্তু জায়গার অভাব। কী করা যাবে?”