খড়্গপুরে অবরোধে তৃণমূল-বিজেপি প্রার্থী।
বহরমপুরে অধীর চৌধুরীকে ঘিরে তৃণমূলের বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল। কংগ্রেস সাংসদের রক্ষীদের সঙ্গে ধাস্তাধস্তি হয় তৃণমূলের।
তুফানগঞ্জ ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থীকে অপহরণ অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ পেয়ে তুফানগঞ্জ প্রার্থীকে উদ্ধার করল পুলিশ। তুফানগঞ্জ এর ভাটিবাড়ী এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। অভিযোগ পুলিশ তাকে উদ্ধার করলেও যারা তাকে অপহরণ করে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করেনি।
ভোট চলাকালীন বুথে ঢুকে ইভিএম ভাঙচুরের পাশাপাশি বোমাবাজি করার অভিযোগে উত্তেজনা রেল শহর খড়্গপুরে। এলাকার মানুষেরা জমা হয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। পরে এসডিপিও নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী আসে ঘটনাস্থলে। সাময়িক ভাবে বন্ধ হয় ভোটগ্রহণ।
বিকাল ৩টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৬৫.২০ শতাংশ, ৭৫.৭৬ শতাংশ ভোট পূর্ব মেদিনীপুরে। দার্জিলিংয়ে ভোট পড়ছে ৪৭.৮২।
বহরমপুর পুরসভার ২৬ নম্বর বুথে কংগ্রেস প্রার্থীকে মারধরের অভিযোগ। খবর পেয়ে অধীর চৌধুরী ছুটে যান কংগ্রেস প্রার্থী গায়ত্রী চৌধুরীর বুথে।
রাজপুর সোনারপুর পুরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৩৮৯ নম্বর বুথে নির্দল প্রার্থী মহুয়া দাসের শাড়ি খুলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ। বহিরাগতরা ঢুকে ভোট লুঠ করে, বাধা দিতে গেলে তার উপর হামলা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনার খবর পেয়ে সংবাদ মাধ্যমের প্রতিদনিধিরা ঘটনাস্থলে এসে ছবি তুলতে গেলে তাদের মারধর করা হয়, ক্যামেরা কেড়ে নেওয়া হয়। সমস্ত ঘটনা পুলিশের সামনেই ঘটলেও পুলিশ কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বলেই অভিযোগ।
ভোটের দিন দিনভর বাঁকুড়া শহরের ২৪ টি ওয়ার্ডের বুথে বুথে ঘুরে বেড়ালেন বাঁকুড়ার চকবাজার এলাকার বাসিন্দা স্বরূপ কুমার পাল।
খড়গপুর ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের তালবাগিচা এলাকায় বুথের বাইরে গাছ তলায় বসে বিশ্রাম নিচ্ছেন প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়।
কামারহাটির ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে বাসুদেবপুরে বোমাবাজি। দুষ্কৃতী তাণ্ডব। উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশের লাঠিচার্জ।
ধুলিয়ান পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ৫১ নম্বর বুথে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশ যেতেই পুলিশকে লক্ষ করে ব্যাপক ইট বৃষ্টি শুরু হয়। বোমা ছোড়ার অভিযোগ উঠে। এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা। ইটের আঘাতে জখম বেশ কয়েকজন পুলিশকর্মী। ঘটনাস্থলে পৌঁছন ফরাক্কার এসডিপিও ওয়াসিম খান। এসডিপিও ওয়াসিম খানের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ছোড়ার অভিযোগ।
ইভিএম ভাঙচুরের হুমকি দেওয়ায় গ্রেফতার অর্জুন সিংহের আত্মীয় সঞ্জয় সিংহ।
রাজ্যের ১০৮ টি পুরসভায় দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৪৯.৯১শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে পূর্ব মেদিনীপুরে (৫৯.১৯ শতাংশ)। অন্যদিকে সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে দার্জিলিংয়ে (৩৬.২২ শতাংশ)।
ধুলিয়ান পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ব্যাপক উত্তেজনা। বন্ধ হয়ে গেলো ভোটগ্রহণ। সকাল থেকে ঠিকমতো ভোটগ্রহণ হলেও বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ সেখানে গণ্ডগোল শুরু হয়। বুথ দখল করার চেষ্টার অভিযোগ করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে রয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী।
ভোট কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে বনগাঁর যশোর রোডে রাস্তা অবরোধ করলেন বিজেপি প্রার্থীরা। বনগাঁ ১০ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের রিগিং, ছাপ্পা, ভোট বুথ দখল করেছে এই অভিযোগে রাস্তা অবরোধ করে বিজেপি প্রার্থীরা।
ডালখোলা পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের দেশবন্ধু পাড়ার একটি বুথে ভুযো ভোটার আটক। ভোটার তালিকায় এখনও নাম নথিভুক্ত হয়নি ওই অভিযুক্তের।
সকাল ১১টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৩৩.৫২ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে পূর্বমেদিনীপুরে এবং সবচেয়ে কম দার্জিলিংয়ে।
মেদিনীপুর শহরের কুইকোটা এলাকায় নাকা চেকিং-এর সময় ১ লক্ষ টাকা উদ্ধার করল কোতোয়ালি থানার পুলিশ।
শান্তিপুর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থীকে মাটিতে ফেলে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল সিপিএম প্রার্থীর বিরুদ্ধে। তৃণমূল প্রার্থী স্নিগ্ধা মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘দীর্ঘ ক্ষণ ধরে হুমকি দেওয়া দিচ্ছিল সিপিআইএম প্রার্থী এবং তাঁর দলবদলের তরফ থেকে। পর হঠাৎ আক্রমণ চালায় সিপিআইএম প্রার্থী মৌমিতা দাস। কার্যত মাটিতে ফেলে জুতো দিয়ে মারধর করা হয় তৃণমূল প্রার্থীকে এমনটাই অভিযোগ। যদিও তৃণমূল প্রার্থীর তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছে মৌমিতা মাহাতো দাস।
কাঁথির ১৩নম্বর ওয়ার্ডে অখিল গিরির সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বচসা। সৌমেন্দু আধিকারীর দেহরক্ষীদের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি।
ভোটারকে সঙ্গে করে ভোটকক্ষে নিয়ে গিয়ে ভোট দেওয়ানোর অভিযোগ উঠল শাসকদলের বিরুদ্ধে। এজেন্টের রিলিভার (এজেন্ট বিশ্রাম নিয়ে যাওয়ার সময় যিনি বসেন) ভোটারকে নিয়ে ভোটকক্ষে যান। বর্ধমান পুরসভার ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের ২৮১ নম্বর বুথের ঘটনা। তাঁর দাবি, ‘‘যেহেতু ভোটার প্রতিবন্ধী তাই তাঁকে নিয়ে গিয়েছিলাম।’’ প্রিসাইডিং অফিসার জানিয়েছেন, এই কাজ বেআইনি।