nandigram incident

নন্দীগ্রামের ১১ জন তৃণমূল কর্মীকে জখম অবস্থায় নিয়ে আসা হল এসএসকেএমে, হামলায় অভিযুক্ত বিজেপি

তৃণমূলের নিশানায় বিজেপি। যদিও হামলার কথা অস্বীকার করে গেরুয়া শিবিরের দাবি, তৃণমূলের দু’টি গোষ্ঠীর লড়াইয়ে বুধবার নন্দীগ্রামের ভেকুটিয়ায় ওই ঘটনা ঘটে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৩ জুলাই ২০২৩ ১৯:২৭
Share:

কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে নন্দীগ্রামের আহতদের আনা হল। নিজস্ব চিত্র।

তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে বুধবার তপ্ত হয়েছিল নন্দীগ্রাম-২ ব্লকের ভেকুটিয়া অঞ্চল। শাসকদলের অভিযোগ ছিল, বিজেপি হামলা চালিয়েছে তাদের লোকজনের উপর। বৃহস্পতিবার জখম ১১ জনকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে এলেন তৃণমূল নেতৃত্ব।

Advertisement

বিজেপি যদিও হামলার কথা অস্বীকার করেছে। গেরুয়া শিবিরের দাবি, তৃণমূলের দু’টি গোষ্ঠীর লড়াইয়েই বুধবার ভেকুটিয়ায় ওই ঘটনা ঘটে। এর সঙ্গে তাদের কোনও যোগ নেই। তাদের আরও বক্তব্য, সংবাদমাধ্যমের সামনে গল্প সাজাতেই কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এসএসকেএম হাসপাতালের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে নিয়ে আসা হয় জখম তৃণমূল কর্মীদের। সঙ্গে ছিলেন রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক তথা নন্দীগ্রামের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা কুণাল ঘোষ।

নন্দীগ্রাম-২ ব্লকে পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূলের থেকে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। অধিকাংশ গ্রাম প়়ঞ্চায়েত, প়়ঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদের আসনেও পদ্ম ফুটেছে। অন্য দিকে, নন্দীগ্রাম-১ ব্লক আবার তৃণমূলের দখলে রয়েছে। ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটের সময় থেকে রাজনৈতিক ভাবে তপ্ত নন্দীগ্রাম। পঞ্চায়েত ভোটেও বারবার দু’পক্ষের সংঘর্ষে তপ্ত হয়েছে হলদি নদীর পাশের এই জনপদ। ভোট মেটার পরেও তা থামছে না। কবে শান্ত হবে নন্দীগ্রাম সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement