—ফাইল চিত্র।
টানা গরমে সাময়িক ছেদ। শুক্রবার দুপুর থেকেই ঝড়বৃষ্টি শুরু হল রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়। সর্বাধিক বৃষ্টিপাত হয়েছে রাজ্যের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তে। আকাশ কালো করে মেঘ। তারপরে দমকা হওয়ার সঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি। স্বস্তি মিললেও গাছ ভেঙে, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় সামান্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এরই মধ্যে বাজ পড়ে পুরুলিয়া, বীরভূম ও উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে মৃত্যু হয়েছে সাত জনের। পুরুলিয়ায় আহত অন্তত ১৪ জন।
রাতের দিকে কলকাতা-সহ আশপাশের জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। বৃষ্টির সঙ্গে থাকবে ঝোড়ো হাওয়া। চলতি মরসুমে রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলে ঝড়বৃষ্টি হলেও কলকাতার কপাল মন্দই ছিল। কালবৈশাখীর মেঘ কখনও পুরুলিয়া, কখনও বাঁকুড়া-বর্ধমানে এসেই শক্তি খুইয়েছিল। কোনও দিন আবার কলকাতায় আসার পথে হাওয়ার খামখেয়ালিপনায় আচমকা মুখ ঘুরিয়েছিল মেঘ। ফলে দু’-তিন দিন বাদ দিলে সে ভাবে ঝড়বৃষ্টি পায়নি মহানগর।
আরও পড়ুন:টেক্কা দিতে পারল না গেরুয়া