প্রতীকী ছবি।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদ থেকে নিয়োগপত্র পাওয়ার পরেও উৎসশ্রী পোর্টালের মাধ্যমে বদলির জন্য আবেদনকারী শিক্ষক-শিক্ষিকারা অনেক ক্ষেত্রে নতুন স্কুলে যোগ দিতে পারছিলেন না। বেশ কিছু ক্ষেত্রে খুব দেরিও হচ্ছিল। ‘সিঙ্গল টিচার’ বা একক শিক্ষকের (যে-সব স্কুলে একটি বিষয় পড়ানোর শিক্ষক বা শিক্ষিকা মাত্র এক জনই) বদলির আবেদন ফিরে আসার অভিযোগ উঠছিল। এ বার সেই সব সমস্যার সুরাহা করতে তৎপর হয়েছে রাজ্যের শিক্ষা দফতর। সেই সঙ্গে মহোৎসবের পরে স্কুল চালু করতে জরুরি মেরামতিরও বন্দোবস্ত হচ্ছে।
সোমবার একটি বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, বদলি নিয়ে নতুন স্কুলে যোগ দিতে আসা কোনও শিক্ষক বা শিক্ষিকা যদি শূন্য পদের অভাবে যোগ দিতে না-পারেন, তা হলে উৎসশ্রী পোর্টালে সেই স্কুলের পদ খালি না-থাকার বিষয়টি জানিয়ে প্রয়োজনীয় সংশোধন করে নিতে হবে। সেই সঙ্গে তাঁদের স্কুলে ওই শিক্ষক বা শিক্ষিকার যোগদানের ব্যবস্থা করা গেল না কেন, প্রধান শিক্ষকের তরফে লিখিত ভাবে সাত দিনের মধ্যে সেটা সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে জানিয়ে দিতে হবে। বদলির জন্য আবেদনকারী শিক্ষক সেই চিঠি নিয়ে জেলা স্কুল পরিদর্শকের কাছে যাবেন। জেলা স্কুল পরিদর্শক ওই শিক্ষকের জন্য অন্য স্কুলের খোঁজখবর নিয়ে স্কুল সার্ভিস কমিশন বা এসএসসি-র কাছে ফের বদলির সুপারিশ করবেন।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদ থেকে নিয়োগপত্র পাওয়ার পরেও উৎসশ্রী পোর্টালের মাধ্যমে বদলির জন্য আবেদনকারী শিক্ষক-শিক্ষিকারা অনেক ক্ষেত্রে নতুন স্কুলে যোগ দিতে পারছিলেন না। বেশ কিছু ক্ষেত্রে খুব দেরিও হচ্ছিল। ‘সিঙ্গল টিচার’ বা একক শিক্ষকের (যে-সব স্কুলে একটি বিষয় পড়ানোর শিক্ষক বা শিক্ষিকা মাত্র এক জনই) বদলির আবেদন ফিরে আসার অভিযোগ উঠছিল। এ বার সেই সব সমস্যার সুরাহা করতে তৎপর হয়েছে রাজ্যের শিক্ষা দফতর। সেই সঙ্গে মহোৎসবের পরে স্কুল চালু করতে জরুরি মেরামতিরও বন্দোবস্ত হচ্ছে।
সোমবার একটি বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, বদলি নিয়ে নতুন স্কুলে যোগ দিতে আসা কোনও শিক্ষক বা শিক্ষিকা যদি শূন্য পদের অভাবে যোগ দিতে না-পারেন, তা হলে উৎসশ্রী পোর্টালে সেই স্কুলের পদ খালি না-থাকার বিষয়টি জানিয়ে প্রয়োজনীয় সংশোধন করে নিতে হবে। সেই সঙ্গে তাঁদের স্কুলে ওই শিক্ষক বা শিক্ষিকার যোগদানের ব্যবস্থা করা গেল না কেন, প্রধান শিক্ষকের তরফে লিখিত ভাবে সাত দিনের মধ্যে সেটা সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে জানিয়ে দিতে হবে। বদলির জন্য আবেদনকারী শিক্ষক সেই চিঠি নিয়ে জেলা স্কুল পরিদর্শকের কাছে যাবেন। জেলা স্কুল পরিদর্শক ওই শিক্ষকের জন্য অন্য স্কুলের খোঁজখবর নিয়ে স্কুল সার্ভিস কমিশন বা এসএসসি-র কাছে ফের বদলির সুপারিশ করবেন।