বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। ফাইল চিত্র।
নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ মামলায় ডিভিশন বেঞ্চে ৯৫২ জন শিক্ষক। উত্তরপত্র বিকৃত করে (ওএমআর শিট) ৯৫২ জনকে চাকরি দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ।
এই ৯৫২ জনের ওএমআর শিট গাজিয়াবাদ থেকে উদ্ধার করেছিল সিবিআই। এই ৯৫২ জনের মধ্যে স্কুল সার্ভিস কমিশন ৮০৫ জনের ওএমআর শিট খতিয়ে দেখে বিকৃত করা হয়েছে বলে স্বীকার করে নেয়। বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু কমিশনকে নিজেদের ক্ষমতা প্রয়োগ করে এই ৮০৫ জনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে যান ওই চাকরিচ্যুত শিক্ষক-শিক্ষিকারা। এখন সেখানে ওই মামলার শুনানি চলছে।