ভবানীপুর সপ্তপদী সংস্থার ‘শিকড়’ নাটকের একটি দৃশ্য। —নিজস্ব চিত্র
ভবানীপুর সাংস্কৃতিক সোসাইটির উদ্যোগে রবিবার পুরসভার রবীন্দ্র ভবনে হয়ে গেল ‘নাট্য সন্ধ্যা – ১৫’। অনুষ্ঠানের শুরুতে গোবরডাঙার ভাবনা থিয়েটার পত্রিকার সম্পাদক ও বারাসতের কাল্পিক নাট্য গোষ্ঠীর সভাপতি অভিক ভট্টাচার্য, জেলার মনষামঙ্গল শিল্পী সদানন্দ মণ্ডল এবং সিউড়ির আত্মজ নাট্য গোষ্ঠীর নির্দেশক মুকুল সিদ্দিকীকে ভবানীপুর সাংস্কৃতিক সোসাইটির পক্ষ থেকে সম্মাননা জানানো হয়।
এবারের নাট্য সন্ধ্যায় দুটি নাটক পরিবেশিত হয়। প্রথম নাটকটি ছিল বিজন ভট্টাচার্য জন্ম-শতবর্ষকে সম্মান জানিয়ে তাঁর ‘দেবীগর্জন’ অবলম্বনে সুব্রত ঘটক রচিত ও পরিচালিত ‘ভবানীপুর সাংস্কৃতিক সোসাইটি’-র ‘শিকড়’ এবং দ্বিতীয় নাটকটি সুব্রত নাগ রচিত মউকুল সিদ্দিকি পরিচালিত সিউড়ির ‘আত্মজ’-র নাটক ‘পাশাপাশি’। উল্লেখ্য, ‘শিকড়’ নাটকে যে দশটি চরিত্র ছিল তার মধ্যে অনেকেই কোচবিহার, বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ত্রিপুরা, মালদহ, উত্তর ২৪ পরগণার বাসিন্দা এবং বিশ্বভারতীর সংগীত ভবনের ছাত্রছাত্রী। নাটক করার টানে তারা ভবানীপুর সাংস্কৃতিক সোসাইটির সঙ্গে যুক্ত হয়ে নাটক করতে সাঁইথিয়াতে এসেছিল।