North bengal Medical College Hospital

দোলের আবহেও চিন্তা উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালে

কলেজের লেকচার থিয়েটারে পড়ুয়াদের একাংশ গত রবিবার ‘চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি’র ফাইনাল দেখায় এক জনকে শো-কজ় করেন ডিন (স্টুডেন্টস অ্যাফেয়ার্স) অনুপম নাথ গুপ্ত। প্রতিবাদে, পড়ুয়াদের একাংশ ডিনকে ঘেরাও করে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৫ মার্চ ২০২৫ ০৭:২৭
Share:

উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। —ফাইল চিত্র।

‘হুমকি-প্রথায়’ (থ্রেট কালচার) নাম জড়ানো চিকিৎসক-পড়ুয়াদের একাংশ ফের উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সক্রিয় হতে চাইছেন। এই অভিযোগ ঘিরে ইতিমধ্যেই উত্তেজনা ছড়িয়েছে মেডিক্যাল কলেজ ক্যাম্পাসে। শুক্রবার, দোলের দিন তা নিয়ে ফের গোলমালের আশঙ্কা ছিল। তবে তেমন কিছু হয়নি।

Advertisement

কলেজের লেকচার থিয়েটারে পড়ুয়াদের একাংশ গত রবিবার ‘চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি’র ফাইনাল
দেখায় এক জনকে শো-কজ় করেন ডিন (স্টুডেন্টস অ্যাফেয়ার্স) অনুপম নাথ গুপ্ত। প্রতিবাদে, পড়ুয়াদের একাংশ ডিনকে ঘেরাও করে। কিছু পড়ুয়া গিয়ে ডিনকে ঘেরাওমুক্ত করার চেষ্টা করেন বলে দাবি। দু’পক্ষ হাতাহাতি, একে অপরের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে
বিক্ষোভ করে। ঘেরাওকারীরা ‘হুমকি-প্রথা’র সঙ্গে যুক্ত বলেও অভিযোগ ওঠে।

অ্যানাটমি বিভাগ লাগোয়া পার্কে দু’পক্ষই দোল-উৎসব পালন করবে বলে বৃহস্পতিবার ফের পোস্টার দেয়। গোলমালের আশঙ্কায় কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে ক্যাম্পাসে পুলিশি নজরদারিও চাওয়া হয় বলে সূত্রের খবর। তবে শেষপর্যন্ত গোলমাল হয়নি। ডিনকে ঘেরাও করেছিলেন যাঁরা, তাঁদের তরফে রণিত সাঁই জানান, সোমবার কলেজের অধ্যক্ষের কাছে ‘শো-কজ়’-এর বিষয় নিয়ে আপত্তি জানাবেন। তাঁরা অ্যানাটমি বিভাগ লাগোয়া পার্কে
দোল উৎসব পালন করেন। অন্য পক্ষের শাহাদাত ইসলাম বলেন, ‘‘গোলমাল করা উদ্দেশ্য নয়। আমরা এ দিন জায়গা বদলে, অন্য মাঠে দোল-উৎসব পালন করি।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement