—প্রতীকী ছবি।
কমিশনার দেখুন
শহরের এমন অবস্থা হলে তো মহিলারা বাড়ি থেকেই বার হতে ভয় পাবেন। প্রতি দিন কত মহিলা, তরুণীকে কাজেকর্মে বাইরে যেতে হয়। ফিরে না আসা অবধি পরিবার চিন্তায় থাকে। তেমনই, একটি মেয়ের সঙ্গে কিছু একটা ঘটনা ঘটেছে, যদি ধামাচাপার চেষ্টা হয়, তা হলে বিপদ। পুলিশ কমিশনার মহিলা। আশা করব, উনি বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন।
ইলোরা ঘোষ, শিলিগুড়ি
দুশ্চিন্তা বাড়ছে
একটি মেয়ে দুই মাস নিখোঁজ হলে তাঁর পরিবারের কী অবস্থা হতে পারে ভাবা উচিত? মেয়েটি কোথায় আছে, বেঁচে রয়েছে কি না, তাঁকে খুঁজে বার করা এবং আসল কারণ তদন্ত করে জানাবে তো পুলিশই। তা না হলে মেয়েরা যাঁরা কাজে বার হন তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে পরিবারের লোকেরা দুশ্চিন্তায় থাকবেন। পুলিশ প্রশাসনের উভয় নির্ভর করা ছাড়া এ ক্ষেত্রে তো আরও কোনও বিকল্প কিছু নেই। এমন ঘটনা হলে তো পুলিশকেই বাসিন্দারা দায়ী করবেন। আমরা জানছি, কী ভাবে মেয়েদের কিডন্যাপ করা হচ্ছে, খুন করা হচ্ছে। তাই পুলিশ ততটাই সক্রিয় হোক যাতে তাঁদের উপর নির্ভর করতে পারেন বাসিন্দারা।
নবমীতা কারক, ব্যাঙ্ককর্মী, শিলিগুড়ি
শিলিগুড়ি বদলাচ্ছে
শিলিগুড়ি এ ভাবে বদলে যাচ্ছে তা আগে টের পাইনি। কিছু দিন আগেও শিলিগুড়ি থেকে শেষ বাসে চেপে জলপাইগুড়ি ফিরেছি। কোনও ভয় হয়নি। কিন্তু একটা তরতাজা তরুণী এ ভাবে কর্মস্থল থেকে গুম হয়ে যাবে, আর কোনও খোঁজ মিলবে না! এখনও নিত্য শিলিগুড়ি যাতায়াত, এবার কিন্তু একটু ভয়-ই হচ্ছে।
সুপর্ণা চক্রবর্তী, জলপাইগুড়ি
আত্মবিশ্বাসে কমছে
শিলিগুড়ি শহর দিনদিন বড় হচ্ছে, তাইবলে মাফিয়া রাজ কায়েম হবে নাকি! পুলিশ সঙ্গীতার হদিস দিক। ও নিজে আত্মগোপন করে থাকলেও তো খুঁজে বার করতে হবে। অপহরণ হয়ে থাকলে উদ্ধার না হলে তো সমস্যা।
শর্মিষ্ঠা দাস, শিক্ষিকা, জলপাইগুড়ি