Dhoopguri

আনন্দবাজার ডিজিটালের খবরের জের, জলাশয় ভরাট আটকাতে তৎপর প্রশাসন

সোমবার ধূপগুড়ির ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের রবীন্দ্রনগর এলাকাতে সেই জলাভূমি পরিদর্শনে যান প্রসেনজিৎ এবং ভূমি সংস্কার দফতরের অন্যান্য আধিকারিকরা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

জলপাইগুড়ি শেষ আপডেট: ২১ ডিসেম্বর ২০২০ ১৮:৫৫
Share:

জলাভূমি পরিদর্শনে আধিকারিকরা। নিজস্ব চিত্র।

আনন্দবাজার ডিজিটালের খবরের জেরে জলাশয় ভরাটের বিরুদ্ধে অভিযানে নামলেন ধূপগুড়ি ভূমি ও ভূমি রাজস্ব আধিকারিক। ধূপগুড়ির ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের একটি ব্যক্তিগত জলাশয় জোর করে ভরাট করার বিষয় নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। সেই খবর প্রকাশ হয় আনন্দবাজার ডিজিটালে। তার পরই পদক্ষেপ করলেন ধূপগুড়ির ভূমি ও ভূমি রাজস্ব আধিকারিক প্রসেনজিৎ ভট্টাচার্য।

Advertisement

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ প্রশাসন এবং পৌর কর্তৃপক্ষের নজরদারির অভাবেই বেআইনি ভাবে জলাশয় ভরাট হয়ে চলেছে। এর ফলেই ধূপগুড়ি বাজারে আগুন নেভানোর সময় পর্যাপ্ত জল পাওয়া যায়নি শহরের জলাশয় থেকে। এর পরই প্রকাশ্যে আসে জলাশয় ভরাটের খবর।

সোমবার ধূপগুড়ির ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের রবীন্দ্রনগর এলাকাতে সেই জলাভূমি পরিদর্শনে যান প্রসেনজিৎ এবং ভূমি সংস্কার দফতরের অন্যান্য আধিকারিকরা। প্রসেনজিৎ বলেন, “এখানে একটা বড় অংশের জলাভূমি ছিল এবং সেটা ভরাটের কাজও শুরু হয়েছিল। সেই কাজ বন্ধের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবং জমির মালিককে ভূমি সংস্কার দফতরে আসতে বলেছি।” তিনি আরও বলেন, জলাভূমির জমির চরিত্র কখনও বদল করা যায় না। যদি বদল হয় তা হলে সেটা বেআইনি এবং তার জন্য কঠোর শাস্তির কথা বলা রয়েছে আইনে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement